shono
Advertisement

হার্দিকের স্ট্র্যাটেজিতেই ভুল, লোকসভার প্রচারের মাঝেও মুম্বই অধিনায়ককে তোপ ইউসুফের

নির্বাচনী প্রচারের ব্যস্ততার পাশাপাশি আইপিএলে মজে বহরমপুরের তৃণমূল প্রার্থী।
Posted: 01:57 PM Mar 28, 2024Updated: 02:16 PM Mar 28, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রথমবার লোকসভা ভোটের (Lok Sabha 2024) প্রার্থী হয়েছেন। বহরমপুরের তৃণমূল প্রার্থী হিসাবে প্রতিদিন প্রচার করছেন। কিন্তু ভোটের ময়দান থেকেও ইউসুফ পাঠানের (Yusuf Pathan) নজর ২২ গজে। আইপিএলে কোন দল কেমন খেলল, সবদিকেই নজর ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটারের। বুধবারের নজির ভাঙা ম্যাচ দেখে তাঁর সাফ দাবি, মুম্বই অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ডিয়ার স্ট্র্যাটেজিতে গলদ ছিল।

Advertisement

২০১৮ আর ২০১৯ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের (Sunrisers Hyderabad) স্কোয়াডে ছিলেন ইউসুফ। তার পরে আর আইপিএলে খেলতে দেখা যায়নি তাঁকে। বুধবার সেই হায়দরাবাদের ম্যাচ ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে। হার্দিকের বোলারদের নিয়ে কার্যত ছেলেখেলা করেন হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। নির্ধারিত ২০ ওভারে তোলেন ২৭৭ রান, যা আইপিএলের ইতিহাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ স্কোর। মুম্বই বোলারদের এমন শোচনীয় অবস্থা দেখে অধিনায়ক হার্দিককেই (Hardik Pandya) কাঠগড়ায় তুলেছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

[আরও পড়ুন: ক্লাসেনদের দাপটে দিশেহারা অধিনায়ক হার্দিক, মুম্বইয়ের ‘নেতৃত্বে’ ফিরলেন রোহিত!

সেই তালিকায় অন্যতম পাঠান ব্রাদার্স। বুধবারের ম্যাচে হায়দরাবাদের ইনিংস শেষ হতেই এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন ইউসুফ। মুম্বইয়ের বোলিং ব্যর্থতার জন্য সরাসরি দলের অধিনায়ককেই দায়ী করেন তিনি। টুইট করে বলেন, “মুম্বই অধিনায়কের স্ট্র্যাটেজিটা বুঝলাম না। শেষ ওভারে কেন স্পিনারকে বল করতে দেওয়া হল, জানি না।” একই সুর ইউসুফের ভাই ইরফানের গলায়ও। ব্যাটার হার্দিককে তোপ দেগে তাঁর মত, “গোটা দল ২০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করছে। সেখানে অধিনায়কের ১০০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করা একেবারেই মেনে নেওয়া যায় না।”

আইপিএলে নজর রাখলেও বহরমপুরে জোর কদমে প্রচার চালাচ্ছেন ইউসুফ। তবে সেখানে বিতর্কে জড়িয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী। প্রচারে শচীন তেণ্ডুলকরের ছবি ব্যবহার করে নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর এই অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে কংগ্রেস। তবে এই অভিযোগ উড়িয়ে ইউসুফের দাবি, তিনি অনেক মেহনত করে বিশ্বকাপ পেয়েছেন। তাঁর বহু ভক্ত রয়েছে সারা দেশে। তাঁদের অধিকার রয়েছে ওই ছবি ব্যবহার করার। কিন্ত কান্দির কোথায় কীভাবে ছবি দেওয়া হয়েছে সেটা তিনি জানেন না বলেই দাবি তাঁর।

[আরও পড়ুন: এখনও বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনে পর্বে তৃতীয় রাউন্ডে যেতে পারে ভারত, আশায় ইগর

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement