shono
Advertisement
East Kolkata

পূর্ব কলকাতায় জলাভূমি বুজিয়ে চারতলা বাড়ি! আদালতের নির্দেশে বুলডোজার চালাল প্রশাসন

বেআইনি নির্মাণ নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন স্থানীয় এক মহিলা।
Published By: Subhankar PatraPosted: 12:28 PM Aug 01, 2024Updated: 12:43 PM Aug 01, 2024

দেবব্রত মণ্ডল, সঞ্জিত ঘোষ: আদালতের সবুজ সংকেত পেয়ে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বেআইনি চারতলা নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন। জলাভূমি বুজিয়ে বেআইনি বাড়ি তৈরির অভিযোগ উঠেছিল মুকুন্দপুর লাগোয়া জগদীপোতার খেয়াদহ ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। বৃহস্পতিবার সকালেই বুলডোজার চালিয়ে সেই বিল্ডিং ভাঙার কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। 

Advertisement

প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকাটি সোনারপুর ব্লকের অধীনে। তবে যে জলাভূমি বুজিয়ে নির্মাণ হচ্ছিল তা পূর্ব কলকাতার জলাভূমি অঞ্চলের মধ্যে পড়ে। তা নিয়ে অভিযোগ জানিয়েছিলেন স্থানীয় এক মহিলা। স্থানীয় প্রশাসন বাড়িটির মালিকে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কথা বলে। তা মানেননি মালিক। মামলা গড়ায় আদালতে। অবশেষে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে এদিন সকালে সেই অবৈধ নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

[আরও পড়ুন: আনন্দপুরের পানশালায় ভাঙচুরে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত, হামলার কারণ নিয়ে জারি ধোঁয়াশা]

আদালতের সেই নির্দেশনামা জেলাশাসক, মহকুমাশাসক হয়ে পৌঁছয় ব্লক প্রশাসনের কাছে। তা হাতে পেতেই কাজ শুরু। নামানো হয় বুলডোজার। উপস্থিত ছিলেন সোনারপুরের বিডিও, নরেন্দ্রপুর থানার আইসি, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান-সহ অন্যান্যরা। ব্লক প্রশাসন সূত্রে খবর, কিছুদিনের মধ্যেই পুরো বাড়িটি ভেঙে ফেলা হবে।

অন্যদিকে, শান্তিপুর পুরসভা এলাকায় রাস্তার দুই ধারে সরকারি জায়গা জবরদখল করে বসানো দোকান বুলডোজার চালিয়ে ভেঙে দিল স্থানীয় প্রশাসন। একাধিকবার নোটিস দিয়ে সরে যাওয়ার কথা বলা হলেও, না মানায় এই সিদ্ধান্ত। ব্যবসায়ীদের অন্য জায়গায় দোকান করে দেওয়া হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • আদালতের সবুজ সংকেত পেয়ে নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বেআইনি চারতলা নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন।
  • জলাজমি বুজিয়ে বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ উঠেছিল মুকুন্দপুর লাগোয়া জগদীপোতার খেয়াদহ ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।
  • বৃহস্পতিবার সকালেই বুলডোজার চালিয়ে সেই বিল্ডিং ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। 
Advertisement