বাংলা সফরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। কোচবিহার থেকে সূচনা করলেন পরিবর্তন যাত্রার। তবে সকলের চোখ ছিল ঠাকুরনগরের সভার দিকে। CAA ইস্যু অর্থাৎ মতুয়াদের নাগরিকত্ব নিয়ে বার্তা দিলেন শাহ।
সন্ধে ৭.১৩: বাংলা দখলের রণকৌশল বাতলে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কীভাবে কাজ করবে বাংলার আইটি সেল তা বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দিলেন তিনি। আইটি সেলের প্রতিটি দলকে চারটি ভাগে ভাগ করার পরামর্শ দিলেন তিনি।
সন্ধে ৭.১০: বাংলায় টুকরে টুকরে গ্যাং সক্রিয়। তাদের মুখোশ খুলে দিতে হবে। বললেন শাহ।
সন্ধে ৭.০০: এটা শুধুমাত্র নতুন মুখ্যমন্ত্রী বাছাইয়ের নির্বাচন নয়, বরং পূর্ব ভারতের উন্নয়নের নির্বাচন।
সন্ধে ৬.৫১: সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় অমিত শাহ।
বিকেল ৫.১৩: ঠাকুরনগরের রেল স্টেশনের নাম রিবর্তন করতে চাই। রাখা হবে শ্রীধাম ঠাকুরনগর।
বিকেল ৫.১১: ক্ষমতা এলে শরনার্থী কল্যাণ যোজনা কার্যকর করা হবে। পেনশন পাবেন বয়স্করা।
বিকেল ৫.০৮: কমিউনিস্টরা সংখ্যালঘুদের ভুল বোঝাচ্ছে। CAA-তে কারোর নাগরিকত্ব কাড়বে না।
বিকেল ৫.০৬: ২০১৯ সালে বিজেপির ঝুলি ভরে দিয়েছে মতুয়ারা। ২০২০ সালেই নাগরিকত্ব আইন নিয়ে এসেছে। দেশ করোনামুক্ত হলে ও বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলেই মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
বিকেল ৫.০৩: বাংলায় ডবল ইঞ্জিনের সরকার চাই। পাঁচ বছরের মধ্যে সোনার বাংলা গড়ব। বিজেপি দলিতদের জন্য অনেক কাজ করেছে।
বিকেল ৪.৫৬: ঠাকুরনগরে মরিচঝাঁপি গণহত্যার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন অমিত শাহ।
বিকেল ৪.৫২: ঠাকুরনগরে জনসভায় বক্তব্য রাখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “আগেরবার আমি না আসায় দিদি আনন্দ পেয়েছিলেন। “আমি শান্তনু ঠাকুরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম যে আমি আসব। আমি হরিচাঁদ ঠাকুর, গুরুচাঁদ ঠাকুর ও বড়মাকে প্রণাম জানাচ্ছি।”
বিকেল ৪.৪১: অমিত শাহকে উত্তরীয় পরিয়ে স্বাগত জানানো হল।
বিকেল ৪.৪০: ঠাকুরনগরের পরিবর্তন যাত্রার সভা থেকে বক্তব্য রাখছেন ভারতী ঘোষ। পবন জানার উদ্দেশে শ্রদ্ধা জানালেন তিনি।
বিকেল ৪.২৬: ঠাকুর নগর পৌঁছলেন অমিত শাহ।
বিকেল ৪.১৪: কলকাতা বিমানবন্দরে নামলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এখান থেকে সড়কপথে মতুয়াগড়ে যাবেন শাহ।
বেলা ৩.৪০: ঠাকুরনগরে অমিত শাহের সভা। বক্তা শুভেন্দু অধিকারী। মঞ্চে রয়েছেন স্বপন দাশগুপ্ত, শান্তনু ঠাকুর, মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুর।
বেলা ২.২০: পুজো দিয়ে বেরিয়ে রাজবংশী সংস্কৃতির উন্নয়নের কথা ঘোষণ াকরলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, আধা সামরিক বাহিনীতে নারায়ণী সেনার নামে ব্যাটেলিয়ান তৈরি করা হবে। চিলার রায়ের নামে তৈরি হবে ট্রেনিং সেন্টার।
বেলা ১.৪৫: মদনমোহন মন্দিরে পুজো দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বেলা ১.৩০: রাসমেলা ময়দান থেকে পরিবর্তন যাত্রার সূচনা করলেন অমিত শাহ।
বেলা ১.২০: আমি কথা দিচ্ছি, নির্বাচন শেষ হতে হতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয় শ্রী রাম বলবেন। বললেন শাহ।
বেলা ১.১৪: শাহের অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়েছেন। তাই কোথা থেকে নির্বাচনে লড়াই করবেন, তা নিয়ে ভাবছেন।
বেলা ১.১১: বাংলায় ক্ষমতা আসার এক সপ্তাহের মধ্যে আয়ুষ্মান ভারত কার্যকর হবে এ রাজ্যে।
বেলা ১.০৬: বাংলায় জয় শ্রীরাম বলা হবে না তো কি পাকিস্তানে এই স্লোগান উঠবে? তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন রাগ করছেন এই স্লোগান শুনে?
বেলা ১.০৬: বাংলার জনতা অনুপ্রবেশকারী ইস্যুতে মমতা সরকার গদিচ্যুত করবে, দাবি শাহের।
বেলা ১.০৩: ২৫০ কোটি টাকা খরচে পঞ্চানন বর্মার মূর্তি হবে উত্তরবঙ্গে। অল ইন্ডিয়া টুরিস্ট সার্কিটে যুক্ত হবে এই এলাকা। ৫০০ কোটি খরচে রাজবংশী সংস্কৃতি কেন্দ্র তৈরি হবে।
বেলা ১.০৫: কৃষক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কেন টাকা আসবে না? প্রশ্ন তুললেন অমিত শাহ।
বেলা ১.০০: ভারতের আধা সামরিক বাহিনীতে নারায়ণী সেমা ব্যাটেলিয়ান তৈরি হয়েছে।
বেলা ১২.৫৩: কেন পরিবর্তন যাত্রা? ব্যাখ্যা দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বললেন, মানুষ তো কোন ছাড়, মশা-মাছিও ঢুকতে পারবে না এ দেশে। এই ধারা বদল করতেই এই পরিবর্তন যাত্রা।
বেলা ১২.৫০: বক্তব্য রাখছেন অমিত শাহ।
বেলা ১২.৪৫: রাসমেলা ময়দানে পৌঁছলেন অমিত শাহ। সেখান থেকে রথযাত্রার সূচনা করবেন তিনি।
বেলা ১২.৩০: মদনমোহন মন্দিরের দিকে চলেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কনভয়।
দুপুর ১২.১৫: কোচবিহার বিমানবন্দরে পৌঁছলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
সকাল ১১.০৫: গ্রেটার কোচবিহারের বাসিন্দাদের বিক্ষোভ।
সকাল ১১.০০: অমিত শাহ আসার আগে কোচবিহারে উত্তেজনা। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি কেন পালন হল না, তা নিয়ে পোস্টার পড়েছে শহরজুড়ে।