সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বাবার নাম ধর্মেন্দ্র। দাদা সানি দেওল। তবুও কেরিয়ারের গতি ছিল খুবই স্লো! ‘বরসাত’ ছবিতে দারুণ এন্ট্রি। তবুও বক্স অফিসে ম্য়াজিক দেখাতে পারলেন না ববি দেওল। একের পর এক ছবি ফ্লপ। সুন্দর চেহারা নিয়েও বলিপাড়ায় জমি পেলেন না ববি। ফলে ববিকে ঘিরে ধরল হতাশা। সিনেমা থেকে দূরে গিয়ে ববির বন্ধুর হল নেশা! ব্যস, এখান থেকেই শুরু গণ্ডগোল। তা এমন অবস্থা হল কেন?
সম্প্রতি কফি উইথ করণে এসেছিলেন ববি দেওল। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দাদা ধর্মেন্দ্র। কথা প্রসঙ্গেই ওঠে ববি দেওলের কেরিয়ার গ্রাফ। তখনই ববি কেঁদে ফেলেন ক্যামেরার সামনেই। নিজেকে সামলে নিয়ে ববি দেওল জানান, ”আমি একেবারেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম । নিজের উপরেই করুণা হত! সারা দিন বাড়িতে আমি বসে থাকতাম। স্ত্রী কাজে যেত। নেশায় নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেছিলাম।’
[আরও পড়ুন: প্রসেনজিতের পরিচালনায় নটী বিনোদিনী কঙ্গনা! জল্পনা তুঙ্গে ]
‘আশ্রম’, ‘ক্লাস অফ ৮৩’, ‘লাভ হোস্টেল’ থেকে যেন নতুন আশার আলো দেখতে পান ববি। জানা যায়, শাহরুখ খান ও সলমনের খানের সাহায্যেই ফের বলিউডে মাটি পান ববি। আর এবার তো ‘অ্যানিম্যাল’ ছবিতে ববির ফাটাফাটি কামব্য়াক নিয়ে বলিপাড়ায় নানা আলোচনা।