shono
Advertisement
Bidhannagar

বিধাননগর পুর এলাকায় 'বেআইনি' হোর্ডিং, ২ সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট তলব হাই কোর্টের

হোর্ডিং নিয়ে পুরসভার নির্দেশিকা না মেনেই ওই কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
Published By: Sayani SenPosted: 05:21 PM Aug 01, 2024Updated: 05:22 PM Aug 01, 2024

গোবিন্দ রায়: বিধাননগর পুরসভা এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং নিয়ে রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাই কোর্ট। বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের। ওই এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং, ব্যানার নিয়ে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে বিধাননগর পুরসভাকে রিপোর্ট দিতে হবে। রিপোর্ট দেবে রাজ্যও।

Advertisement

বিধাননগর এলাকায় বেআইনিভাবে যত্রতত্র হোর্ডিং লাগানো হচ্ছে। হোর্ডিং নিয়ে পুরসভার নির্দেশিকা না মেনেই ওই কাজ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। সে কারণে হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন আইনজীবী দিবায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। মামলাকারীর দাবি, হোর্ডিং থেকে বিপুল পরিমাণে রাজস্ব আসে পুরসভার কাছে। কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় হয় পুরসভার। কিন্তু তার পরেও বেআইনি হোর্ডিং নিয়ে বিধাননগর পুরসভা তৎপর নয়। কারণ, কোনও কারণে পুরসভার অনুমতি ছাড়াই হোর্ডিং লাগানো হচ্ছে। ওই সব হোর্ডিংয়ের নির্দিষ্ট কোনও পরিকাঠামো নেই। সেগুলি থেকে অনেক সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে।

[আরও পড়ুন: একই লাইনে কয়েক মিটারের দূরত্বে বন্দে ভারত ও লোকাল ট্রেন! বর্ধমানের শিবাইচণ্ডীতে আতঙ্ক]

মামলাকারীর আরও দাবি, ওই এলাকায় কয়েকশো 'বেআইনি' হোর্ডিং রয়েছে। এই সংক্রান্ত বিষয়ে পুরসভার একটি বৈঠকে ১৩০টি এমন বেআইনি হোর্ডিংয়ের কথা স্বীকার করা হয়েছে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হোর্ডিং নিয়ে নির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা উচিত। এর পরই প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ রিপোর্ট তলব করে।

[আরও পড়ুন: বিধানসভায় শুভেন্দুর ঘরে দিলীপ ঘোষ, মিষ্টিমুখে কাটল শৈত্য?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • বিধাননগর পুরসভা এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং নিয়ে রিপোর্ট তলব করল কলকাতা হাই কোর্ট।
  • বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের।
  • ওই এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং, ব্যানার নিয়ে আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে বিধাননগর পুরসভাকে রিপোর্ট দিতে হবে।
Advertisement