সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জুনিয়র চিকিৎসকদের সমর্থনে প্রতীকী অনশনে বসেছেন চিকিৎসকরা। আর জি কর হাসপাতালের প্ল্যাটিনাম জুবিলি ভবনের সামনে ১২ ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে বসতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হল প্রাক্তনীদের। তাঁদের দাবি, বর্তমানে হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাই তাঁদের প্রতীকী অনশনে বসতে বাধা দেয়।
গত ৮ আগস্ট, নাইট শিফট ছিল তরুণী চিকিৎসকের। পরদিন হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। সেই সময় কার্যত বিবস্ত্র ছিলেন তিনি। অভিযোগ, ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছে। এই ঘটনার পর থেকে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে মঞ্চ বেঁধে ধরনায় শামিল হন জুনিয়র চিকিৎসকরা। এর পর নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয় সিআইএসএফ জওয়ান। সেই সময়ও জুনিয়র চিকিৎসকরা ধরনা দিয়েছেন। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি, সেই সময় তাঁদের আন্দোলনে কোনওরকম বাধা তৈরি করেনি কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন প্রাক্তনীদের ধরনায় বাধা দিল সিআইএসএফ জওয়ান, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
এদিকে, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মতো জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ছবিও প্রায় একইরকম। জলপাইগুড়িতে ১২ ঘন্টার অনশন কর্মসূচি শুরু করলেন আইএমএর সদস্য চিকিৎসকরা। এর আগে ষষ্ঠীতে প্রতীকী অনশন কর্মসূচির পাশাপাশি গণইস্তফা দেন জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত ২০ জন চিকিৎসক।