shono
Advertisement
PAK vs ENG

বাবর-শাহিনরা বাদ পড়তেই ভেলকি! ৪৫০ দিন পর স্বস্তির টেস্ট জয় পাকিস্তানের

ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে রেকর্ড গড়লেন সাজিদ-নোমানের বোলিং জুটি।
Published By: Arpan DasPosted: 01:58 PM Oct 18, 2024Updated: 07:37 PM Oct 18, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অবশেষে স্বস্তির জয় পাকিস্তানের। আর সেটা এল ৪৫০ দিন পর। যাবতীয় গণ্ডগোলকে আপাতত দূরে সরিয়ে রেখে টেস্টে(PAK vs ENG) জয় পেল পাকিস্তান। বাবর-শাহিনকে বাইরে রেখেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জিতে সিরিজে সমতা ফেরালেন শান মাসুদরা। ম্যাচের নায়ক হল সাজিদ খান ও নোমান আলির বোলিং জুটি। দুজনে মিলেই তুলে নিলেন ২০টি উইকেট।

Advertisement

আগের টেস্টে লজ্জার হার। প্রথম টেস্টে পাঁচশোর উপর রান করেও ইনিংসে হারতে হয়েছে। তার পর টেস্ট দলে একাধিক দলে বদল এসেছে। বাদ গিয়েছেন বাবর আজম, শাহিন আফ্রিদি, নাসিম শাহর মতো তারকারা। আর সেখানে সুযোগ পেয়েই দুরন্ত পারফর্ম করলেন কামরান গুলাম, সাজিদ রান, নোমান আলিরা। ইংল্যান্ডকে তাঁরা হারালেন ১৫২ রানে।

প্রথম ইনিংসে পাকিস্তান করে ৩৬৬ রানে। টেস্ট অভিষেক হতেই সেঞ্চুরি হাঁকালেন কামরান গুলাম। তিনি করেন ১১৮ রান। ইংল্যান্ডের জ্যাক লিচ তুলে নেন ৪ উইকেট। জবাবে ইংল্যান্ডের রান ছিল ২৯১। বেন ডাকেট ১১৪ রানের অসাধারণ ইনিংস খেললেও, সেভাবে কারওর সঙ্গ পেলেন না। যার নেপথ্যে সাজিদ খান ও নোমান আলির বোলিং। প্রথমজন তুললেন ৭ উইকেট এবং দ্বিতীয়জন নিলেন ৩ উইকেট।

প্রথম ইনিংসে লিড নিয়ে কিছুটা এগিয়েই ছিল পাকিস্তান। দ্বিতীয় ইনিংসে সলমন আঘার হাফসেঞ্চুরিতে ওঠে ২২১ রান। জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের লক্ষ্য ছিল ২৯৭ রান। কিন্তু বেন স্টোকসরা থেমে গেলেন মাত্র ১৪৪ রানে। এবারও নেপথ্যে দুই স্পিনারের ঘূর্ণি। সাজিদ খান পেলেন ২ উইকেট, অন্যদিকে নোমানের শিকার ৮ উইকেট। অর্থাৎ, দুজনে মিলেন তুলে নিলেন ২০টি উইকেট। এর আগে লর্ডসে ১৯৭২ সালে বব ম্যাসি ও ডেনিস লিলি জুটি এই রেকর্ড গড়েছিল। ৫২ বছর তাতে নাম লেখালেন দুই পাক বোলার। পাকিস্তান জিতল ১৫২ রানে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • অবশেষে স্বস্তির জয় পাকিস্তানের। আর সেটা এল ৪৫০ দিন পর।
  • যাবতীয় গণ্ডগোলকে আপাতত দূরে সরিয়ে রেখে টেস্টে জয় পেল পাকিস্তান।
  • বাবর-শাহিনকে বাইরে রেখেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জিতে সিরিজে সমতা ফেরালেন শান মাসুদরা।
Advertisement