সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এই মঙ্গলবার ক্রিসমাস ইভ, তার পরের মঙ্গলবার ৩১ জানুয়ারি। গোটা সপ্তাহ সেলিব্রেশনের। পার্কস্ট্রিট থেকে নিউটাউন, পার্টি মুড অন, দেদার হইহুল্লোড়। সবাই ডিস্কো থেক, লাউড মিউজিক পছন্দ করেন না। তবে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে কার না ভালো লাগে? সেই সময় ভালো ভালো খানার সঙ্গে খানিক পিনাও তো হয়ে যায়। গ্লাসে গ্লাস ঠেকিয়ে উল্লাস আর সারারাত সেলিব্রেশন।
ছবি: সংগৃহীত
রাতের রূপকথা সকালের আলোয় ফুরিয়ে আসে। তখন আবার কাজে ফেরার তাগিদ। তখন কি পারবেন আগের দিনের গলা পর্যন্ত উৎসবে ডুবে থাকা শরীরের হ্যাংওভার কাটিয়ে কাজে মন দিতে? আলবৎ পারবেন। এই সহজ পাঁচ উপায় মাথায় রাখুন।
জল: সকালবেলা উঠে যখন মনে হবে আগের দিন অতটা পান না করলেও পারতেন, তখন আপনার মাথাব্যথার একমাত্র ওষুধ জল। আজ্ঞে হ্যাঁ, বিশুদ্ধ পানীয় জলেই শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে রাতের যাবতীয় টক্সিন। কিংবা ইচ্ছা করলে সেই জলেই একটু লেবু চিপে পান করে ফেলুন।
ছবি: সংগৃহীত
কলা: এই ফলের গুণগান বারবার গেয়েও শেষ হওয়ার নয়। রাতের উল্লাশের পর সকালে উঠতে গিয়ে চট করে অনেকের মাথাই ঘুরে যায়। চটজলদি একটা-দু’টো কলা খেয়ে নিন। পেট শান্ত থাকলে, হ্যাংওভারও বিদায় নেবে।
ছবি: সংগৃহীত
মধু: মধুর রাত কাটানোর পর সকালে মধুই আপনার কাছে অমৃত হতে পারে। অনেকেই জানেন না পটাশিয়াম ছাড়াও মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। তাই হ্যাংওভার কাটাতে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার বদলে এই প্রাকৃতিক ওষুধ টোস্ট কিংবা বিস্কুটের উপর লাগিয়ে খেয়ে ফেলুন।
ছবি: সংগৃহীত
তাজা ফলের রস: অ্যালকোহল মানুষের শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দেয়। ফলে সকালে উঠলে অনেকেরই দূর্বল লাগে। এই সমস্যার সমাধানের একমাত্র উপায় তাজা ফলের রস। এমন ফল বেছে নিন যাতে গ্লুকোজ রয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত
গরম স্যুপ: খুব বেশি হ্যাংওভার কাটাতে এর থেকে ভালো আর কিছুই হতে পারে না। ধোঁয়া ওঠা গরম স্যুপের স্বাদ ও গন্ধে ফের চাঙ্গা হয়ে উঠবে আপনার শরীর।
ছবি: সংগৃহীত