সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো ব্যক্তিত্বকে কেমন করে পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া যেতে পারে? পুরো বিষয়টিই ভিত্তিহীন। দিল্লিতে রাষ্ট্রপতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে শামিল হতে গিয়ে এভাবেই সংসদের বাইরে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, শুধু বাংলা কিংবা দেশের নয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সারা বিশ্বে বন্দিত। সকলেই তাঁকে সম্মান করেন। কেউ এর সমর্থনে এগিয়ে আসবে না।
[এবার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক হল ‘বন্দে মাতরম’]
এদিনই রাজধানীতে রাজ্যসভার সাংসদ হিসেবে মীরা কুমারকে সমর্থনের কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, বাংলা থেকে মীরা কুমারকে রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে কংগ্রেস মনোনীত করলে তৃণমূলের পক্ষ থেকে সমর্থন করা হবে তাঁকে। পাশাপাশি এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গেও দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী। পা ভেঙে গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তাই নিজে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী। এরই ফাঁকে তিনি রাজ্যের বৃষ্টি পরিস্থিতি ও পাহাড় নিয়ে আলোচনা করেন। অনুমতি ছাড়া ডিভিসিকে অতিরিক্ত জল না ছাড়ার আরজি রাজনাথের কাছে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
[ওলা-উবেরের রমরমা রুখতে নয়া অ্যাপ আনছে কেন্দ্র]
গুজরাটের বন্যা পরিস্থিতি নিয়েও এদিন উদ্বেগ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, রাজ্যের পরিস্থিতি বাংলা সামলে নিতে পারবে। তবে গুজরাটের বন্যা পরিস্থিতি খারাপ আকার নিয়েছে। কেন্দ্রের আগে সেদিকে নজর দেওয়া উচিত।
The post পাঠ্যবই থেকে কবিগুরুকে ছাঁটার কথা ওঠে কী করে, সওয়াল মমতার appeared first on Sangbad Pratidin.