shono
Advertisement
Lebanon

অগ্নিগর্ভ লেবাননে রাষ্ট্রসংঘের বাহিনীর হয়ে মোতায়েন ৯০০ ভারতীয় জওয়ান! বাড়ছে উদ্বেগ

লেবাননে হামলার ঝাঁজ ক্রমেই বাড়াচ্ছে ইজরায়েল।
Published By: Biswadip DeyPosted: 05:00 PM Oct 17, 2024Updated: 05:00 PM Oct 17, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গাজার পাশাপাশি এবার ইজরায়েলের রক্তচক্ষুর নজরে পড়েছে লেবানন। দক্ষিণ লেবাননে রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী তথা ইউনিফিল মোতায়েন রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ৯০০ ভারতীয় জওয়ানও রয়েছেন। ইজরায়েলি ফৌজ বার বার হামলা চালানোর পরও সেই বাহিনী সরাতে নারাজ রাষ্ট্রসংঘ। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ।

Advertisement

লেবানন-ইজরায়েল সীমান্তে ১২০ কিমি এলাকায় অবস্থান করছে রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী। ইজরায়েলি সেনা ইতিমধ্যেই ইউনিফিলের সদর দপ্তরে হামলা করেছে। আর এর পরই সেখানে মোতায়েন ভারতীয় জওয়ানদের নিয়ে নয়াদিল্লির উদ্বেগ আরও বেড়েছে। সেখানে আটকে থাকা ভারতীয় সেনা অফিসার ও জওয়ানদের উদ্ধার করতে পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র।

প্রসঙ্গত, ইরান মদতপুষ্ট হেজবোল্লাকে নিকেশ করতে লেবাননে হামলার ঝাঁজ ক্রমেই বাড়াচ্ছে ইজরায়েল। হেজবোল্লার ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত লেবাননের রাজধানী বেইরুট, দেশের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলগুলি। ইরানের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর মূলত এই অঞ্চলগুলিতেই হামলা করে ইজরায়েল। যেভাবে গাজায় একের পর এক হামাস নেতাকে খতম করেছে ইজরায়েল ঠিক সেভাবেই অভিযান চলছে লেবাননে। হেজবোল্লার প্রধান হাসান নাসরাল্লাকে নিকেশ করেই থেমে নেই তেল আভিভ।

ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ঘোষণা করেন যে ইজরায়েলি সেনা হেজবোল্লার সম্ভাব্য সর্বোচ্চ নেতাকেও শেষ করেছে। রেকর্ড করা ভিডিয়ো বার্তায় তাঁকে বলতে শোনা যায়, “আমরা হেজবোল্লার ক্ষমতা ছেঁটে ফেলেছি। আমরা হাজার হাজার জঙ্গিকে নিকেশ করেছি। হেজবোল্লা প্রধান নাসরাল্লা, তার উত্তরসূরি এবং উত্তরসূরির বিকল্পকেও খতম করেছি।” এহেন অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে লেবাননে থাকা ভারতীয় জওয়ানদের কবে সরিয়ে দেওয়া হবে তা নিয়ে নানা জল্পনা রয়েছে ওয়াকিবহাল মহলে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • গাজার পাশাপাশি এবার ইজরায়েলের রক্তচক্ষুর নজরে পড়েছে লেবানন।
  • দক্ষিণ লেবাননে রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী তথা ইউনিফিল মোতায়েন রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ৯০০ ভারতীয় জওয়ানও রয়েছেন।
  • ইজরায়েলি ফৌজ বার বার হামলা চালানোর পরও সেই বাহিনী সরাতে নারাজ রাষ্ট্রসংঘ। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ।
Advertisement