shono
Advertisement
Delhi High Court

ক্যাগ রিপোর্ট পেশ নিয়ে নির্দেশ দিল না হাই কোর্ট, দিল্লি ভোটের মুখে স্বস্তিতে কেজরিওয়াল

সিএজি রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করার দাবি নিয়ে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্ত হন সাত বিজেপি বিধায়ক।
Published By: Subhajit MandalPosted: 05:12 PM Jan 25, 2025Updated: 05:12 PM Jan 25, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের মুখে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে স্বস্তি দিল দিল্লি হাই কোর্ট। বিধানসভায় সিএজি রিপোর্ট পেশ করার পক্ষে কোনও নির্দেশ দিল না আদালত। ফলে ভোটের মুখে মোক্ষম একটা অস্ত্র হাতছাড়া হল গেরুয়া শিবিরের।

Advertisement

সিএজি রিপোর্ট বিধানসভায় পেশ করার দাবি নিয়ে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন সাত বিজেপি বিধায়ক। তাঁদের অভিযোগ ছিল, সিএজি রিপোর্ট প্রকাশ হলেই কেজরিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছিল তা সামনে চলে আসবে। তাই আদালতের কাছে তাঁরা আবেদন করেন যাতে বিধানসভার অধ্যক্ষ ওই রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দেন। কিন্তু শুক্রবার বিচারপতি সচিন দত্তা জানিয়ে দেন, এমন কোনও নির্দেশ তিনি দিতে পারেন না। বিষয়টি পুরোপুরি অধ্যক্ষের বিবেচনাধীন।

বিজেপি নেতাদের দাবি অনুযায়ী, ক্যাগের ওই রিপোর্ট প্রকাশ্যে এলেই মদ কেলেঙ্কারিতে বিরাট দুর্নীতির অঙ্ক প্রকাশ্যে চলে আসবে। কী আছে ওই রিপোর্টে? বিজেপি নেতাদের দাবি অনুযায়ী, দিল্লিতে আপ যে আবগারি নীতি চালু করেছিল তা রাজধানীর কোষাগারে বড় ধাক্কা দিয়েছে। অন্তত ২ হাজার ২৬ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে দিল্লি সরকারের। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আপ সরকারের আমলে ঘোষিত ওই আবগারি নীতিতে প্রচুর ত্রুটি ছিল। এবং সেটা প্রকশ্যে আসার পরও ব্যবস্থা নেয়নি দিল্লি সরকার।

সমস্যা হল ওই রিপোর্ট এখনও বিধানসভায় পেশ হয়নি। সেটাকেই ঢাল করতে চাইছে দিল্লির শাসকদল। আপের দাবি, যে রিপোর্ট বিধানসভায় পেশই হয়নি, সেটার বৈধতা কোথায়? আপ নেতারা বলছেন, ক্যাগের ওই রিপোর্ট বিজেপির অফিসে বসে তৈরি। বিজেপির দাবি ছিল, বিধানসভায় ওই রিপোর্ট পেশ করার অনুমতি দিতে হবে। কিন্তু অধ্যক্ষ সেটার অনুমতি দেননি। সেকারণেই হাই কোর্টে যান বিজেপি বিধায়করা। তাতেও লাভ হল না।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • বিধানসভা ভোটের মুখে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে স্বস্তি দিল দিল্লি হাই কোর্ট।
  • বিধানসভায় সিএজি রিপোর্ট পেশ করার পক্ষে কোনও নির্দেশ দিল না আদালত।
  • ফলে ভোটের মুখে মোক্ষম একটা অস্ত্র হাতছাড়া হল গেরুয়া শিবিরের।
Advertisement