দীপঙ্কর মণ্ডল: প্রকাশিত হল ICSE দশম শ্রেণির ফলাফল। প্রথম স্থানে ৪ জন থাকলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে বহু ছাত্রছাত্রী। ফলাফল বলছে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ৩৪ জন আর তৃতীয় হয়েছে ৭২ জন পরীক্ষার্থী। মেধাতালিকারক প্রথম তিনের মধ্যে রয়েছে বাংলার ১৭ জন। সেই নিরিখে বাংলার (West Bengal) ফলাফল যথেষ্ট ভাল। প্রথম স্থানাধিকারীর প্রাপ্ত নম্বর ৯৯.৮ শতাংশ। মোট পাশের হার ৯৯.৯৭ শতাংশ। ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের পাশের হার বেশি। ফলাফল দেখা যাবে cisce.org – এই ওয়েবসাইটে।
[আরও পড়ুন: ধনকড়ের প্রতিদ্বন্দ্বী মার্গারেট আলভা, বিরোধীদের উপরাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী]
ICSE দশমের (Class X) মেধাতালিকায় চারজন প্রথম হলেও বাংলার কেউ নেই। দ্বিতীয় স্থানে অবশ্য রয়েছে বাংলার ৬ ছাত্রছাত্রী। তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে ৯ জন। একঝলকে দেখে নিন সেই তালিকা –
দ্বিতীয় স্থান
- আসানসোল অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ স্কুলের ছাত্রী আলিয়া রাফাত
- ক্যালকাটা বয়েজের ছাত্র বকির আমির মার্চেন্ট
- কলকাতা ফিউচার ফাউন্ডেশনের ছাত্র মহম্মদ মাসুদ ইকবাল
- কলকাতা গার্ডেন হাই স্কুলের ছাত্র ঐশ্বরিক দে
- নদিয়া সেন্ট মেরিজ ইংলিশ স্কুলের ছাত্র শুভজিৎ পাল
- নিউটাউন দিল্লি পাবলিক স্কুলের ছাত্রী অদিত্রী গুপ্তা
- দ্বিতীয় স্থানে আসানসোলের সেন্ট পেট্রিক্স হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের ছাত্র অভয় কুমার সিংহানিয়া
- বারাকপুরের মডার্ন ইংলিশ অ্যাকাডেমির ছাত্র বৈদুর্য ঘোষ
- ঝলঝলিয়া নর্থ পয়েন্ট ইংলিশ অ্যাকাডেমির ছাত্রী কনীনিকা সাহা
তৃতীয় স্থান
- কলকাতা দিল্লি পাবলিক স্কুল মেগাসিটির ছাত্র বঞ্চিত আগরওয়াল
- কলকাতা লা মার্টিনিয়ার ফর বয়েজের ছাত্র জয়বীর সিং মদন
- কল্যাণীর জুলিয়ান ডে স্কুলের ছাত্র সৌম্যদীপ দত্ত
- পূর্ব মেদিনীপুরের কন্টাই পাবলিক স্কুলের ছাত্রী অহিঞ্জিতা ঘোষ
- কলকাতার শ্রী রাম নারায়ণ সিং মেমোরিয়াল হাই স্কুলের ছাত্র শুভ্রদীপ বেরা
- কলকাতার লা মার্টিনিয়ার ফর গার্লস স্কুলের ছাত্রী মেঘমালা বন্দ্যোপাধ্যায়
- কলকাতার দা ফিউচার ফাউন্ডেশন স্কুলের ছাত্র অগ্নিভ মৈত্র
- কলকাতার সেন্ট জনস স্কুলের ছাত্রী দেবস্মিতা পাল
- কলকাতার শ্রী শ্রী অ্যাকাডেমির ছাত্র পানশুল চৌধুরী
[আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীকে ভগিনী নিবেদিতার সঙ্গে তুলনা, বাগদার TMC বিধায়কের মন্তব্যে বিতর্ক]
রাজ্যের মোট ৪১৫ টি স্কুল থেকে পরীক্ষা দিয়েছিল ৪০,৭৩৬ জন ছাত্রছাত্রী। মোট পাশের হার ৯৯.৯৮ শতাংশ। মোট ১০ পরীক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে। পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করা যাবে ১৭ থেকে ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে।