সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election Commission of India) বৈঠকেও উঠল সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। বসিরহাটের এসপিকে কড়া বার্তা কমিশনের। সাফ জানানো হয়েছে, সন্দেশখালিতে অশান্তি হলে প্রয়োজনে জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিকদের সরানোও হতে পারে। ভোটের কাজে ব্যবহার করা যাবে না সিভিক ভলান্টিয়ার।
সামনেই লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই সমস্ত রাজনৈতিক দল প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। একাধিক দল বেশ কিছু আসনে প্রার্থী তালিকাও ঘোষণা করেছে। এই পরিস্থিতিতে সোমবার সমস্ত জেলার জেলাশাসক ও এসপি-দের সঙ্গে বৈঠক করলেন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা। সেখানেই রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে বলে খবর। বসিরহাটের এসপির কাছে গোটা ঘটনার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়। অন্য কোনও জেলায় এরকম পরিস্থিতি রয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও তোলা হয়। ভোটের অশান্তির কথা মাথায় রেখে বলা হয়, “বোমাবাজির একটি ঘটনাও যেন শুনতে না হয়। জামিন অযোগ্য ধারা প্রথম দফার আগে কার্যকর করতে হবে। তার আগেই কমিশনের কাছে এই সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে।”
[আরও পড়ুন: ‘মোদিজি ক্ষমা করলেন না’, লোকসভায় টিকিট না পেয়ে অভিমানী সাধ্বী প্রজ্ঞা]
মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের তরফে বসিরহাটের এসপিকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোনও জেলায় নিচুতলার কর্মীদের জন্যও যদি কোনও জেলায় সমস্যা তৈরি হয় সেক্ষেত্রেও জবাবদিহি করতে জেলার শীর্ষ আধিকারিকদের। এখানেই শেষ নয়, কমিশনের নির্দেশ লোকসভা নির্বাচনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবহার করা যাবে না সিভিক ভলান্টিয়ার।