shono
Advertisement
Calcutta HC

জাফরাবাদে মৃতদের পরিবারের সিবিআই তদন্তের আর্জি শুনলই না সিঙ্গল বেঞ্চ, মামলা গেল ডিভিশন বেঞ্চে

কেন মামলা শুনল না সিঙ্গল বেঞ্চ?
Published By: Tiyasha SarkarPosted: 01:08 PM May 06, 2025Updated: 02:00 PM May 06, 2025

গোবিন্দ রায়: মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানের জাফরাবাদে খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মৃতদের পরিবার। সেই অভিযোগে কোনও হস্তক্ষেপ করল না হাই কোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বক্তব্য, যেহেতু এর আগে ধুলিয়ান সংক্রান্ত সব মামলা ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়েছে, তাই এই মামলাও প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

Advertisement

সংশোধিত ওয়াকফ আইন ইস্যুতে সম্প্রতি হিংসার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল মুর্শিদাবাদ। ঘটনায় হরগোবিন্দ দাস ও চন্দন দাসের মৃত্যু হয়। বিজেপির দাবি, নিরাপত্তার স্বার্থে ধুলিয়ানের মৃতদের পরিবারকে বিধাননগর সেফ হাউসে রেখেছিল তারা। অভিযোগ, রবিবার রাতের অন্ধকারে বিধাননগর পূর্ব থানার ৪০ জন পুলিশ কর্মী দরজা ভেঙে ঢুকে দুই পরিবারের লোকেদের তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পুলিশের দাবি, তাঁদের অপহরণ করে আনা হয়েছে। যদিও ধুলিয়ানের ওই পরিবারের দাবি, অপরহণের কোনও ঘটনাই ঘটেনি। তারা নিজেরা স্বেচ্ছায় সেখানে এসে রয়েছে। ঘটনায় সোমবার হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় তারা। পুলিশের বিরুদ্ধে অতিসক্রিয়তার অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি সিবিআই তদন্তের দাবি জানান।

কিন্তু এই মামলা শুনলই না সিঙ্গলবেঞ্চ। বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চেই এই মামলার শুনানি হবে বলে খবর। উল্লেখ্য, ওয়াকফ অশান্তিতে মৃতদের পরিবার ও ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করতে মুর্শিদাবাদ সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। কিন্তু জাফরাবাদের মৃতদের পরিবার সেখানে না থাকায় তা নিয়ে উষ্মাও প্রকাশ করেছেন। নিশানা করেছন বিজেপিকে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ানের জাফরাবাদে খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মৃতদের পরিবার।
  • সেই অভিযোগে কোনও হস্তক্ষেপ করল না হাই কোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বক্তব্য, যেহেতু এর আগে ধুলিয়ান সংক্রান্ত সব মামলা ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়েছে তাই এই মামলাও প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
Advertisement