shono
Advertisement

Kolkata Municipal Election: কলকাতা পুরভোটের প্রচারে নয়া নিয়ম, নির্বাচনী সভার সংখ্যা বেঁধে দিল কমিশন

পুরভোটের নিরাপত্তা নিয়েও নয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
Posted: 09:35 PM Dec 02, 2021Updated: 09:38 PM Dec 02, 2021

শুভঙ্কর বসু: করোনা কাল কাটেনি এখনও। তার উপর নতুন করে উদ্বেগ বাড়িয়েছে ভাইরাসে নয়া স্ট্রেন – ওমিক্রন (Omicron)। এই পরিস্থিতিতে কোভিডবিধি মেনে পুরভোটের (Kolkata Municipal Election) দিনক্ষণ স্থির হয়েছে কলকাতায়। এবার প্রচার সংক্রান্ত নয়া নিয়মবিধি জারি করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। বেঁধে দেওয়া হল প্রার্থীদের প্রচারসভার সংখ্যা। দিনে তিনটির বেশি সভা করা যাবে না। বৃহস্পতিবার এ নিয়ে নতুন তথ্য জানাল কমিশন।

Advertisement

পুরভোটের আগে প্রচারের জন্য হাতে সময় সীমিত। তাই এতটুকুও সময় নষ্ট না করে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সব দল। দোরে দোরে ঘুরে প্রচার চলছে কলকাতা পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডের প্রচার। গেরুয়া থেকে লাল – সব শিবিরই প্রার্থীদের নিয়ে ভোটভিক্ষা করছেন নাগরিকদের ঘরে। কিন্তু কোভিডবিধি মেনে প্রচারে বেশি জমায়েত করা যাচ্ছে না। তারই মধ্যে নয়া বিধি জারি রাজ্য নির্বাচন কমিশন (State Election Commisson)। বলা হয়েছে, একেকজন প্রার্থী একদিনে তিনটির বেশি সভা করতে পারবেন না। বেশি জমায়েতও করা যাবে না। আগেই প্রচারের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছিল। এবার সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রচার করতে পারবেন প্রার্থীরা। তবে এই ১০ ঘণ্টায় তিনটির বেশি সভা করতে পারবেন না একজন প্রার্থী।

[আরও পড়ুন: শিল্পে বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা, নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক সারলেন শিল্পপতি গৌতম আদানি]

শুধু তিনটি সভার অনুমতি দিয়েই থেমে থাকেনি নির্বাচন কমিশন। কীভাবে তা করা যাবে, তার প্রক্রিয়াও জানিয়ে দিয়েছে। প্রথমে সভার অনুমতি নিতে হবে সংশ্লিষ্ট থানা ও নির্বাচন কমিশনের কাছে। দুটি আবেদনপত্র দিতে হবে দুই সংস্থাকেই। এরপর থানার সঙ্গে আলোচনাক্রমে সভার অনুমোদন দেবে কমিশন।

[আরও পড়ুন: SSC গ্রুপ সি নিয়োগ মামলা: নথি পরীক্ষা হাই কোর্টের, আরও ৩৫০ কর্মীর বেতন বন্ধের পথে]

এছাড়া পুরভোটে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়েও নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে রাজ্যের মতামত চেয়েছিল কমিশন। তাতে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়, কলকাতা পুলিশের সংখ্যা পর্যাপ্ত, বিভিন্ন বুথে তাঁদের মোতায়েন করেই ভোট হতে পারে। আর প্রয়োজনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যে সশস্ত্র পুলিশ (Armed Force) রয়েছে, তাদের ব্যবহার করা হতে পারে। তবে সমস্ত খতিয়ে দেখে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রচি বুথে অন্তত একজন করে সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন থাকবে। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement