রমেন দাস: যাদবপুরের ছাত্রমৃত্যুর রেশ কাটতে না কাটতে ইস্তফাপত্র নিয়ে ধোঁয়াশা। খুনের হুমকি চিঠি পাওয়ার পরই রেজিস্ট্রার ইস্তফাপত্র জমা দেন বলেই শোনা যায়। যদিও ইস্তফা জল্পনায় জল ঢেলেছেন খোদ রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। ইস্তফা দেননি বলেই দাবি তাঁর।
শুক্রবার ভিসি বৈঠক ছিল যাদবপুরে। সূত্রের খবর, ওই বৈঠকে রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে অনেকেই নানা অভিযোগ করেন। আবার তার উপর প্রাণনাশের হুমকি চিঠিও পেয়েছেন। এই চাপানউতোরের পরই অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দাবি, তাঁর কাছে ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। তবে তিনি ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেননি বলেও জানান।
[আরও পড়ুন: কলকাতায় ফের ডেঙ্গু আক্রান্তের মৃত্যু, প্রাণহানির কারণ সেরিব্রাল অ্যাটাক, দাবি পুরসভার]
অবশ্য ইস্তফার জল্পনায় জল ঢাললেন খোদ রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। তাঁর দাবি, “ইস্তফাপত্র জমা দিইন। এ বিষয়ে গুজব রটেছে। যাদবপুরের এই পরিস্থিতিতে ইস্তফা দেওয়ার কথা ভাবতেই পারি না।” গত ৯ আগস্ট প্রথম বর্ষের ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। তা নিয়ে টানাপোড়েনের অন্ত নেই। তার মাঝে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রারের মতবিরোধ নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই চলছে জোর চর্চা।