সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সংঘর্ষবিরতির পরও সীমান্তে জারি উত্তেজনা। চুক্তি ভেঙে হামলা চালাচ্ছে বেইমান পাকিস্তান। ফের কি কড়া পদক্ষেপের পথে হাঁটতে চলেছে নয়াদিল্লি? উত্তর এখনও অজানা। দু'দেশের সীমান্তেই প্রস্তুত সেনা। যে কোনও মুহূর্তে পরিস্থিতি জটিল হতেই পারে। পরিস্থিতি বিচার করে মাথায় রেখে নিরাপত্তা ও প্রিয়জনদের সঙ্গে যোগাযোগের হাতিয়ার হিসেবে অবশ্যই এই পাঁচটি জিনিস রাখুন হাতের কাছে।
১. ব্যাটারি চালিত রেডিও অথবা এমারজেন্সি ক্র্যাঙ্ক রেডিও
যুদ্ধ পরিস্থিতি বা ব্ল্যাকআউটের সময় এমন হতেই পারে যে, মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই। ইন্টারনেট পরিষেবাও সঠিকভাবে কাজ করছে না। সেক্ষেত্রে এই ব্যাটারি চালিত রেডিও অথবা এমারজেন্সি ক্র্যাঙ্ক রেডিও হয়ে উঠতে পারে আপনার লাইফলাইন। এর মাধ্যমে সরকার ও সেনার তরফে যা যা তথ্য দেওয়া হবে, সব পেয়ে যাবেন আপনি। চেষ্টা করবেন এমন মডেল বেছে নেওয়ার যাতে সোলার চার্জিং ও ফ্ল্যাশলাইট রয়েছে। তাহলে বাড়তি সুবিধা মিলবে।
২. সোলার পাওয়ার ব্যাঙ্ক ও চার্জার
যে কোনও দুর্যোগের পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। তাই সোলার পাওয়ার ব্যাঙ্ক কাছে রাখবেন। যাতে প্রয়োজনে ফোনটি অন্তত ব্যবহার করতে পারেন।
৩. পোর্টেবল ওয়াটার পিউরিফায়ার
জরুরি পরিস্থিতিতে পরিশুদ্ধ জল পাওয়াও কঠিন হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই লাইফস্ট্র বা অন্য কোনও ইউ-ভি বেসড পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
৪. LED এমারজেন্সি লাইট
ব্ল্য়াকআউট, কারফিউয়ের সময় দীর্ঘক্ষণ অন্ধকারে ডুবে থাকবে চারপাশ। তাই রিচার্জেবল এলইডি লাইট বা সোলার লণ্ঠন হাতের কাছে রাখুন।
৫. এমারজেন্সি মেডিক্যাল কিট, থার্মোমিটার ও অক্সিমিটার
সবসময় মেডিক্যাল কিট হাতের কাছে রাখবেন। অ্যান্টিসেপ্টিক, ব্যান্ডেজ, নিত্য প্রয়োজনীয় ওষুধ, থার্মোমিটার কাছে রাখবেন। মাথায় রাখবেন পরিস্থিতি জটিল হলে হাসপাতালে শয্যা পাওয়া কঠিন হতে পারে।
