ক্ষীরোদ ভট্টাচার্য: সাতসকালে তীব্র চাঞ্চল্য আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে (R G Kar Medical College and Hospital)। মেডিসিন বিভাগের পাঁচতলা থেকে মরণঝাঁপ রোগীর। উদ্ধার করে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
জানা গিয়েছে, রোগীর নাম পঞ্চানন হালদার। বয়স ৬৫। আর জি কর হাসপাতালের অর্থো মেডিসিন ওয়ার্ডে ভরতি ছিলেন তিনি। কেউ কেউ মনে করছেন, দীর্ঘ দিন ধরেই অসুখে ভুগছিলেন পঞ্চাননবাবু। তাহলে কি সেই অবসাদেই আত্মহত্যা করেছেন তিনি? এমন প্রশ্ন উঠেছে। তবে এই তত্ব মানতে নারাজ হাসপাতাল কর্তপক্ষ। এই ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলেই মনে করা হয়্ছে।
[আরও পড়ুন: ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের জেরে সংকটে ভদকা! পুতিনের দেশের মদ ফেলা হচ্ছে নর্দমায়!]
খবর পেয়েই হাসপাতালে পৌঁছায় পুলিশ। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এদিন বিকেলে ময়নাতদন্ত হবে বলে খবর। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে তৎপর হয়েছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে তদন্তের কাজ এগোনো হবে বলে খবর।
সাতসকালের এই ঘটনায় কিছুক্ষণের জন্য আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছিল। পঞ্চাননবাবুর মৃত্যুর খবর শোকাহত তাঁর পরিবারের সদস্যরা। এই ঘটনার রোগী নিরাপত্তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রতি মুহূর্তে তাঁদের গতিবিধির উপর ণজর রাখা হবে। পুরুষ ওয়ার্ডের দায়িত্বে থাকবেন পুরুষ নিরাপত্তারক্ষীরা। মহিলা ওয়ার্ডের দায়িত্বে মহিলারা।