shono
Advertisement
Nalhati

ধর্ষণ করে খুন? নলহাটিতে মা ও শিশুপুত্রের দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

শিশুর শরীরে দুটি ক্ষতচিহ্ন।
Published By: Sayani SenPosted: 09:50 AM Jun 22, 2024Updated: 09:51 AM Jun 22, 2024

নন্দন দত্ত, সিউড়ি: মা ও শিশুপুত্রর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে বীরভূমের নলহাটিতে ব্যাপক চাঞ্চল্য। নলহাটির নাকপুর চেকপোস্টের কাছে গম্ভীরা সেতুর নিচে থেকে দেহ দুটি উদ্ধার হয়। বোরখা পরা মহিলার আনুমানিক বয়স ২৫ বছর। শিশুটি বছর পাঁচেকের। মহিলার গলায় ও তলপেটে চারটি ক্ষতচিহ্ন আছে। পরণের চুড়িদারও অগোছালো। শিশুর শরীরে দুটি ক্ষত চিহ্ন। ঘটনার তদন্তে নলহাটি থানার পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, ওই মহিলা এলাকার নন। অন্য কোনও এলাকায় ধর্ষণের পর খুন করে জাতীয় সড়কের পাশে ফেলে দিয়ে যাওয়া হয়েছে। 

Advertisement

শনিবার কাকভোর। সকালে চাষের জন্য ট্রাক্টর নিয়ে কৃষকরা মাঠে যাচ্ছিলেন। গম্ভীরা সেতুর কাছে হাইটেনশেন বিদ্যুতের খুঁটির কাছে দেহ দুটি পড়ে থাকতে দেখেন কৃষকরা। পথচলতি মানুষ হঠাৎই দেহ দুটি দেখতে পাওয়া যায়। বীরভূম ও মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকা নলহাটি থানার নাকপুর চেকপোষ্টের ১৪ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে জমিতে পড়ে রয়েছে দুটি দেহ। খবর যায় পুলিশের কাছে।

[আরও পড়ুন: বেলঘরিয়ায় শুটআউটের পর টিটাগড়ের ব্যবসায়ীকে লাগাতার হুমকি, সুরক্ষা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি]

জাতীয় সড়কে ঘটনাস্থলের কিছু দূরে পুলিশের টহলদারি গাড়ি দাঁড়িয়ে ছিল। তাই খবর হওয়া মাত্র নলহাটি থানার পুলিশ ঘটনার স্থলে পৌঁছয়। দেখা যায় মা ও পুত্রসন্তানের রক্তাক্ত দেহ পড়ে রয়েছে। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নলহাটির লোহাপুর থানার পুলিশ ঘটনার আনুমানিক সময় ধরে জাতীয় সড়কে থাকা সিসি ক্যামেরা দেখে গাড়ি চিহ্নিত করার চেষ্টা করছে। পুলিশের অনুমান, মুর্শিদাবাদে খুন করে দেহ দুটি সীমান্তবর্তী এলাকায় ফেলে দিয়ে পালিয়েছে খুনিরা।

[আরও পড়ুন: NEET বিতর্কের মাঝে বাতিল কেন্দ্রীয় স্তরের আরেক পরীক্ষা, ‘অনিবার্য কারণ’ দেখাল NTA]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • মা ও শিশুপুত্রর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে বীরভূমের নলহাটিতে ব্যাপক চাঞ্চল্য।
  • শিশুর শরীরে দুটি ক্ষতচিহ্ন। ঘটনার তদন্তে নলহাটি থানার পুলিশ।
  • তদন্তকারীদের অনুমান, অন্য কোনও এলাকায় ধর্ষণের পর খুন করে জাতীয় সড়কের পাশে ফেলে দিয়ে যাওয়া হয়েছে। 
Advertisement