বুদ্ধদেব সেনগুপ্ত: এখন সর্বভারতীয় দল তৃণমূল (TMC)। বাংলার বাইরে একের পর এক রাজ্যে তৈরি হচ্ছে দলীয় সংগঠন। ঘাসফুল চিহ্নে ভোটে লড়ছেন সে রাজ্য়ের প্রার্থীরা। লোকসভা ভোটের আগে সেই সমস্ত রাজ্যের সমস্যা তুলে ধরতে জাতীয়স্তরে তৃণমূল মুখপাত্রের তালিকায় সংযোজিত হল একাধিক নাম। সেই তালিকায় একদিকে যেমন রয়েছেন অমিত মিত্র, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, ডেরেক ও ব্রায়েনরা। তেমনই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে স্থান পেয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়, কীর্তি আজাদ, ললিতেশ ত্রিপাঠি থেকে শুরু করে সুস্মিতা দেব, মুকুল সাংমা, ত্রাজানো ডি মেলোরাও।
শনিবার প্রকাশিত হওয়া তালিকায় জাতীয়স্তরে মুখপাত্র হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে ২০ সদস্যকে। এই তালিকায় যেমন বাংলার সাংসদ, মন্ত্রী, বিধায়করা আছেন, তেমনই আছেন ভিনরাজ্যের তৃণমূল নেতানেত্রীরাও। এদিকে মিডিয়া সেলের কাজ দেখভাল করবেন তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন।
[আরও পড়ুন: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য সুখবর, এপ্রিলের গোড়াতেই টানা ৩ দিন ছুটি]
একনজরে জাতীয় মুখপাত্রদের নামের তালিকা
- অমিত মিত্র
- বাবুল সুপ্রিয়
- চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য
- ডেরেক ও ব্রায়েন
- জওহর সরকার
- কাকলি ঘোষ দস্তিদার
- কীর্তি আজাদ
- ললিতেশ ত্রিপাঠী
- মহুয়া মৈত্র
- মুকুল সাংমা
- নাদিমুল হক
- রিপুণ বোরা
- সাকেত গোখলে
- সৌগত রায়
- শশী পাঁজা
- সুগত বসু
- সুখেন্দুশেখর রায়
- সুস্মিতা দেব
- ত্রাজানো ডি মেলো
- বিবেক গুপ্ত
[আরও পড়ুন: ডিমের আকার ‘গোল’, উপরিতল খসখসে! অদ্ভুত ডিম ঘিরে শোরগোল আলিপুরদুয়ারে]
রাজ্যেও দলীয় মুখপাত্রের তালিকায় সংযোজিত হয়েছে একাধিক নাম
- অম্বরীশ সরকার
- অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়
- অরূপ চক্রবর্তী
- বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়
- বীরেন্দ্র ওঁরাও
- বীরবাহা হাঁসদা
- বিশ্বজিৎ দেব
- ব্রাত্য বসু
- চৈতি বর্মন বড়ুয়া
- দেবাংশু ভট্টাচার্য
- দেবপ্রসাদ বাগ
- দোলা সেন
- জয়প্রকাশ মজুমদার
- জুঁই বিশ্বাস
- জ্যোৎস্না মান্ডি
- কমল হোসেন
- কোহিনূর মজুমদার
- কৃশানু মিত্র
- কুণাল ঘোষ
- মানসরঞ্জন ভুঁইঞা
- মানব জয়সওয়াল
- মৌসম নূর
- মহম্মদ রহমান
- মৃত্যুঞ্জয় পাল
- পার্থ ভৌমিক
- প্রকাশ চিক বরাইক
- প্রসেনজিৎ দাস
- ঋজু দত্ত
- সমীর চক্রবর্তী
- শান্তনু সেন
- শান্তিরাম মাহাতো
- স্নেহাশিস চক্রবর্তী
- সুদীপ রাহা
- শ্যামপ্রকাশ পুরোহিত
- তাপস রায়
- তন্ময় ঘোষ
- তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য
- বিজয় উপাধ্যায়।