shono
Advertisement
Paris Olympics 2024

'যে সোনা জিতেছে সেও আমারই ছেলে', আর্শাদকে ভালোবাসায় ভরালেন নীরজের মা

আর্শাদের সঙ্গে ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে নীরজের।
Published By: Anwesha AdhikaryPosted: 12:40 PM Aug 09, 2024Updated: 12:59 PM Aug 09, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অলিম্পিকে রেকর্ড গড়ে সোনা জিতেছেন। পাকিস্তানের প্রথম অ্যাথলিট হিসাবে অলিম্পিক থেকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনার পদক এসেছে তাঁর ঝুলিতে। সেই আর্শাদ নাদিমকে প্রতিপক্ষ নয়, নিজের ছেলে বলেই পরিচয় দিলেন নীরজ চোপড়ার (Neeraj Chopra) মা। ভারতের সোনার ছেলের গর্ভধারিণীর সাফ মত, যে সোনা জিতেছে সেও আমারই সন্তান।

Advertisement

বৃহস্পতিবার রাতে জ্যাভলিন থ্রোয়ে রুপো জিতেছেন নীরজ। সোনা জিতেছেন পাকিস্তানের আর্শাদ নাদিম। তার পরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নীরজের মা সরোজ দেবী। চোট নিয়েই অলিম্পিক ফাইনালে (Paris Olympics 2024) নেমেছিলেন নীরজ, এমনটাই জানান তাঁর মা। তবে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ থেকে ছেলে পদক জিতে ফিরছে, তাতেই খুশি সোনার ছেলের গরবিনী মা।

[আরও পড়ুন: অদম্য শ্রীজেশে চক দে, অবসরের সিদ্ধান্ত বদলাচ্ছেন না শেষ প্রহরী

তবে সরোজ মনে করছেন, প্যারিস থেকে সোনা জিতেছেন তাঁর ছেলেও। কারণ পাকিস্তানি জ্যাভলিন থ্রোয়ারকেও নিজের ছেলে হিসাবেই দেখেন তিনি। সাংবাদিকদের বলেন, "রুপো জিতেও আমরা খুশি। আর যে সোনা পেয়েছে সেও আমারই সন্তান।" সরোজের এই মন্তব্য মন জিতেছে নেটদুনিয়ার। সীমান্তের কাঁটাতারের ভেদাভেদ ভুলে যেভাবে পাক অ্যাথলিটকে আপন করে নিয়েছেন, এমন মানসিকতা দেখে মুগ্ধ দুই দেশের আমজনতাই।

উল্লেখ্য, জ্যাভলিন ছোড়া যখন শুরু করলেন পাকিস্তানের আর্শাদ নাদিম (Arshad Nadeem), তখন কোনওক্রমে গ্রামবাসীদের এবং স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে প্রশিক্ষণ চলত। অলিম্পিকের আগে দীর্ঘদিন বিশ্বমানের জ্যাভলিনও ছিল না তাঁর কাছে। বেশ কয়েকবার তাঁকে সাহায্য করেছেন নীরজ নিজেও। দুই জ্যাভলিন থ্রোয়ারের মধ্যে বন্ধুত্বও রয়েছে ভালোই। এবার পাক তারকাকে নিজের ছেলে বলেই সম্মান দিলেন নীরজের মাও। 

[আরও পড়ুন: ডার্বি নয়, এএফসির ম্যাচে বেশি নজর দিচ্ছে ইস্টবেঙ্গল]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • বৃহস্পতিবার রাতে জ্যাভলিন থ্রোয়ে রুপো জিতেছেন নীরজ। সোনা জিতেছেন পাকিস্তানের আর্শাদ নাদিম
  • সীমান্তের কাঁটাতারের ভেদাভেদ ভুলে যেভাবে পাক অ্যাথলিটকে আপন করে নিয়েছেন, এমন মানসিকতা দেখে মুগ্ধ দুই দেশের আমজনতাই।
  • জ্যাভলিন ছোড়া যখন শুরু করলেন পাকিস্তানের আর্শাদ নাদিম, তখন কোনওক্রমে গ্রামবাসীদের এবং স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে প্রশিক্ষণ চলত।
Advertisement