যদি বাজেটের পর নিজের পোর্টফোলিওয় অদল বদল করতে চান, তাহলে এই-ই সুযোগ। এমনই জানাচ্ছেন বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ইনভেস্টর এবং প্রফেশনাল ফান্ড ম্যানেজারদের এক বড় অংশ। তবে বাজেটের ভিত্তিতে পরিবর্তন আনতে চাইলে তা করতে হবে যথেষ্ট সোজাসুজি ভাবে, সব ধরনের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে। আজ নানা পেশাদারদের তৈরি করা অ্যানালিসিসের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন।
ইতিবাচক পদক্ষেপ
ক। কনসাম্পশন বাড়ার সম্ভাবনা, কারণ আয়কর আইনে বদল আসছে। মানুষের হাতে বেশি টাকা থাকতে পারে সে জন্য।
খ। “ইনভেস্টমেন্ট সাইকেল” চলতে থাকবে, তবে প্রাইভেট সেক্টরের অংশগ্রহণ আরও বেশি দরকার পড়বে।
গ। ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রে বিনিয়োগ আসতে পারে, এবং তাতে সুযোগ বাড়বে বিভিন্ন সেক্টরে।
ঘ। পাওয়ার সেক্টরে রিফর্ম আনার কথা জানানো হয়েছে। এর জন্য নানাভাবে উপকৃত হবে বাণিজ্যিক সংস্থাগুলো।
ইক্যুইটির মার্কেটের বিভিন্ন দিক
কনজাম্পশন
ট্যাক্স কমানোর জন্য বেশি খরচ করার সম্ভবনা বিভিন্ন কনস্যুমার সেগমেন্টে।
ইনফ্রাস্ট্রাকচার
পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের উপর জোর দেওয়া হয়েছে, বিশেষত আরবান ইনফ্রার ক্ষেত্রে তা ভালো হবে বলে আশা।
এনার্জি
সোলার সহ নানা “নিউ এনার্জি” ক্ষেত্রে অনেক লগ্নির সুযোগ আসবে।
ব্যাঙ্কিং বা ইনসিওরেন্স
বিমা ক্ষেত্রে ১০০% FDI, এবং সামগ্রিক ভাবে ব্যাঙ্কিং সেক্টরের জন্য পলিসি রিফর্ম।
