shono
Advertisement

Breaking News

R G Kar Medical College and Hospital

মাঝরাতে আর জি কর হাসপাতালে তাণ্ডব, অভিযুক্তদের হদিশ পেতে পুলিশের 'অস্ত্র' সোশাল মিডিয়া

অভিযুক্তদের ছবি প্রকাশ করে 'সন্ধান চাই' বিজ্ঞপ্তি কলকাতা পুলিশের।
Published By: Tiyasha SarkarPosted: 11:20 AM Aug 15, 2024Updated: 11:40 AM Aug 15, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আন্দোলনরত চিকিৎসকদের মারধরকে কেন্দ্র করে বুধবার মাঝরাতে উত্তাল হয়ে উঠেছিল আর জি কর হাসপাতাল। অভিযুক্তদের মারমুখী মেজাজের সামনে ভয় পেতে দেখা গিয়েছিল পুলিশকেও। পরিস্থিতি শান্ত হতেই অভিযুক্তদের সন্ধান পেতে একাধিক পদক্ষেপ নিল কলকাতা পুলিশ। তাণ্ডবে জড়িতদের হদিশ পেতে এবার সোশাল মিডিয়ায়ও হাতিয়ার কলকাতা পুলিশের।

Advertisement

বৃহস্পতিবার সকালে কলকাতা পুলিশের তরফে ফেসবুকে  প্রায় ৬০ টি ছবি পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে একাধিককে চিহ্নিত করা রয়েছে। অভিযোগ, বুধবার রাতের তাণ্ডবে জড়িত তারাই। পুলিশের আর্জি ওই চিহ্নত করা যুবক-যুবতীরা যদি কারও চেনা-পরিচিত হয়ে থাকে তাদের অবিলম্বে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

 

[আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের অপরাধীদের দ্রুত কঠোর শাস্তি’, আর জি কর আবহে মাঝে রাজ্য সরকারগুলিকে কড়া বার্তা মোদির]

প্রসঙ্গত, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুতে (RG Kar Doctor Death) উত্তাল গোটা রাজ্য। প্রতিবাদের আগুন জ্বলে উঠেছে মশালের মতো। এই কাণ্ডের বিচার চেয়ে  রাজ্যজুড়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। বিচারের দাবিতে বুধবার রাতে রাজ্যজুড়ে পথে নেমেছিলেন মহিলারাও। সেই প্রতিবাদ কর্মসূচি চলাকালীনই গভীর রাতে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে আর জি কর হাসপাতাল। কার্যত বহিরাগতদের দখলে চলে যায় মেডিক্যাল কলেজের ক্যাম্পাস।  আচমকাই জরুরি বিভাগে ঢুকে পড়ে একদল বহিরাগত। জরুরি বিভাগে ঢোকার আগে কর্মবিরতিতে অংশ নেওয়া জুনিয়রদের বেধড়ক মারধর করা হয়। এমনকী পুলিশের দিকেও তেড়ে যায় এই ‘বাহিনী’। তাদের মারমুখী মেজাজের সামনে কার্যত আত্মসমর্পণ করে পুলিশ। 

[আরও পড়ুন: অপরাধীদের আড়াল করার চেষ্টা! RG Kar কাণ্ডকে উন্নাও-হাথরাসের সারিতে বসালেন রাহুল গান্ধী

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • আন্দোলনরত চিকিৎসকদের মারধরকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার মাঝরাতে উত্তাল হয়ে উঠেছিল আর জি কর হাসপাতাল।
  • মারমুখী মেজাজের সামনে ভয় পেতে দেখা গিয়েছিল পুলিশকেও।
  • তাণ্ডবের জড়িতদের হদিশ পেতে এবার সোশাল মিডিয়ায়ই হাতিয়ার কলকাতা পুলিশের।
Advertisement