সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বন্য বাসনা। কাঁপতে থাকা ঠোঁটে একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। জিভের আদরেই কামনার আগুনে চরম উসকানি। কবির ভাষায় বলতে গেলে, "তুমি, চুমুর সমুদ্র ঠোঁটে নিয়ে ঢুকে যাও- আমার ভেতর...।" কিন্তু এই কাজ কি অতই সহজ? গভীর চুমু খাওয়ার সময় জিভের ঠিকঠাক ব্যবহার জানা প্রয়োজন। তবেই সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়বে সুখের অনুভূতি।
চুমু কোনও দৌড়ের প্রতিযোগিতা নয় যে আপনাকেই সবার আগে যেতে হবে। শুরুটা ধীর গতিতে করুন। আর তখন শুধুই ঠোঁটের আলতো ছোঁয়ায় ভরসা রাখুন। মুড বুঝে জিভের ব্যবহার শুরু করুন। বিষয়টি রিল্যাক্সিং হতে হবে। আবার তাতে প্রেমের প্রশ্রয়ও থাকতে হবে।
সবসময় যে আপনাকেই সব কাজ করতে হবে তার তো কোনও মানে নেই। সঙ্গীর কাছে নিজেকে সমর্পণ করে দিন। তাঁর ছন্দ বুঝুন। সেই ছন্দেই নিজের কাজটি করুন। চুমুর গভীর মুহূর্তে নিজেকে ভালোবাসায় ডুবিয়ে দিন।
[আরও পড়ুন: ৩০তম কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের চেয়ারপার্সন থাকছেন না রাজ! পদ সামলাবেন কে?]
চুমুর ক্ষেত্রে যখনই জিভের ব্যবহার করবেন, চাপ ঠিকঠাক হতে হবে। এই বিষয়টি একটু উদাহরণ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করা যাক। আপনি যখন কারও সঙ্গে হাত মেলান বা হ্যান্ডশেক করেন। সামনের মানুষের হাতের শক্তি বুঝেই তো চাপ দেন। ঠিক তেমনই, সঙ্গীকে কতটা প্রেশার দিতে পারবেন সেই বোধ রাখুন।
যৌনক্রিয়ার প্রাথমিক পদক্ষেপ চুমু। এতেই প্রকাশ পায় ভালোবাসা। এমন সময় শরীরে মিলনের খিদে আর মুখে লাজ একেবারেই রাখবেন না। নিবিড় চুম্বনে জিভের কারসাজিতে সঙ্গীকে বুঝিয়ে দিন আপনি তাঁকে কতটা কাছে পেতে চান।
চুমুর নয়া স্টাইল সোয়ার্লিং। ঘূর্ণির মতো নিজের জিভকে ব্যবহার করুন। আলতো ছোঁয়ার এক খেলায় মেতে উঠুন। তাতেই সারা শরীরে হবে শিহরণ। এর পর সুযোগ বুঝে সঙ্গীর ঠোঁটে ডুবিয়ে দিন নিজের ঠোঁট। নিবিড় চুম্বনে তাঁকে পাগল করে দিন। আর হ্যাঁ, নিয়মিত জিভ পরিষ্কার করুন। চুমু খাওয়ার আগে চেষ্টা করুন উষ্ণ গরমজলে ভালো করে কুলকুচি করে নিন। এতে মুখের ভিতরের ব্যকটেরিয়া নষ্ট হবে।