সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: শুয়েই ঘুমিয়ে (Sleep) পড়তে কে না চায়? দিনের শেষে বালিশে মাথা রাখতেই যদি ‘ঘুমপাড়ানি মাসিপিসি’রা বেড়াতে চলে আসে তার চেয়ে ভাল আর কীই বা হতে পারে? এমনটাই কি মনে করেন আপনি? যদি তাই হয়, তাহলে প্রসিদ্ধ এক ‘ঘুম-বিজ্ঞানী’র কথা শুনলে আপনার ঘুম ছুটে যেতে পারে। কেননা তিনি বলছেন, এটা খারাপ লক্ষণ!
ঠিক কী বলছেন তিনি? ড. সোফি বোস্টক একটি পডকাস্টে কথা বলছিলেন ঘুম নিয়ে। আর তখনই তাঁকে বলতে শোনা যায়, ”যদি বালিশে মাথা ছোঁয়াতে না ছোঁয়াতে আপনি ঘুমিয়ে পড়েন তাহলে মানতেই হবে আপনার ঘুমে ঘাটতি রয়েছে। যদি দেখা যায়, বিছানায় যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই আপনি ঘুমিয়ে পড়ছেন তার মানে আরও একটু বেশি ঘুমোলে আপনি উপকৃত হবেন।”
[আরও পড়ুন: ত্রিপুরার উপজাতিদের দাবি মানতে রাজি অমিত শাহ! প্রদ্যোতের দাবিতে চাঞ্চল্য]
তাহলে শোয়ার কতক্ষণ পরে ঘুমিয়ে পড়া ভাল? সোফি বলছেন বিছানায় শুয়ে পড়ার ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়াটাই স্বাভাবিক। যদি দেখা যায় শুয়ে পড়ার ৩০ মিনিট পরও ঘুম আসছে না এবং এটা নিয়মিত ঘটছে তাহলে বুঝতে হবে তাঁর ঘুমের অভ্যেসের পরিবর্তন দরকার।
ভাল ঘুম আনতে গেলে কী করা দরকার? এপ্রসঙ্গে সোফির সাফ কথা, তখনই বিছানায় যাওয়া উচিত যখন শরীরে ক্নান্তিবোধ থাকবে। তবে শুয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমকে ‘খারাপ লক্ষণ’ বলাকে কেন্দ্র করে স্বাভাবিক ভাবেই শোরগোল নেটদুনিয়া। এই মতের সপক্ষে ও বিপক্ষে নানা মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে নেটিজেনদের।