ধ্রুবজ্যোতি বন্দ্য়োপাধ্যায়: চিঠি পৌঁছে গিয়েছে অন্যান্য সদস্যদের কাছে। কিন্তু তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে ডাক পেলেন না সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই স্বাভাবিকভাবেই চর্চা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। আর জি কর ইস্যুতে দল ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে সরব হওয়ার জেরেই কি এই ঘটনা? উঠছে প্রশ্ন। এদিকে শোনা যাচ্ছে, বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য ডাক পেয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল।
দিন কয়েক আগেই জানা গিয়েছিল, আগামিকাল অর্থাৎ সোমবার কালীঘাটে জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক ডেকেছে তৃণমূল। সেখানে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি ছাড়াও জাতীয় কর্মসমিতির সমস্ত সদস্যদের থাকার কথা। ইতিমধ্যেই সকলের কাছে পৌঁছে গিয়েছে চিঠি। কিন্তু জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য হয়েও ডাক পেলেন না সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। কিন্তু কেন? আর জি কর ইস্যুতে বারবার সোচ্চার হওয়া, পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠাতেই কি দলের সঙ্গে এই দূরত্ব? উঠছে প্রশ্ন। এবিষয়ে এখনও সুখেন্দুশেখর রায়ের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
এদিকে শোনা যাচ্ছে, কর্মসমিতির সদস্য না হয়েও বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য ডাক পেয়েছেন বীরভূমের অনুব্রত মণ্ডল। যদি তিনি এই বৈঠকে যোগ দেন তাহলে জেলমুক্তির পর এই প্রথম মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সঙ্গে দেখা হবে তাঁর। উল্লেখ্য, কেষ্ট তিহাড় থেকে বাড়ি ফেরার পরই মুখ্যমন্ত্রী বোলপুর সফরে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের দুজনের দেখা হয়নি।