shono
Advertisement

নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলির লড়াই, ছত্তিশগড়ে খতম ৪ মাওবাদী

নিকেশ জঙ্গিদের মধ্যে রয়েছে ৩ মহিলা।
Posted: 03:59 PM Jul 06, 2019Updated: 04:00 PM Jul 06, 2019

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হল চার মাওবাদী। মৃতদের মধ্যে তিনজন মহিলাও আছে। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ের ধামতারি জেলায়। জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা বাকি মাওবাদীদের সন্ধানে এখনও চলছে তল্লাশি।

Advertisement

[আরও পড়ুন- বাজেট ২০১৯: মধ্যবিত্তদের স্বস্তি দিয়ে উচ্চবিত্তদের উপর কর বাড়াল সরকার]

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে ধামতারি জেলার খাল্লারি এলাকার জঙ্গলে কয়েকজন মাওবাদী লুকিয়ে আছে বলে খবর আসে। এরপরই সেখানে গিয়ে তল্লাশি শুরু করেন স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। শনিবার ভোররাতে খাল্লারি ও মেছকা গ্রামের মাঝামাঝি এলাকার জঙ্গলে তল্লাশি চালানোর সময় গুলি ছোঁড়ে মাওবাদী। পালটা জবাব দেন এসটিএফ-র জওয়ানরাও। এর জেরে তিন মহিলা-সহ ৪ মাওবাদীর মৃত্যু হয়েছে।

এপ্রসঙ্গে ছত্তিশগড়ের ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল (অ্যান্টি-নকশাল অপারেশন) সুন্দররাজ পি বলেন, শনিবার সকালে খাল্লারি ও মেছকা গ্রামের মাঝে এসটিএফ-র সঙ্গে মাওবাদীদের গুলির লড়াই শুরু হয়। পরে লড়াই শেষ হলে ঘটনাস্থল থেকে তিন মহিলা-সহ চার মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহগুলির পাশে সাতটি আগ্নেয়াস্ত্রও পড়ে ছিল। জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা বাকি মাওবাদীদের সন্ধানে এখনও তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

[আরও পড়ুন- সিবিআই থেকে সরানো হল নাগেশ্বর রাওকে, স্বস্তি পাবেন রাজীব কুমার?]

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ২৮ জুন মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে শহিদ হন দুই সিআরপিএফ জওয়ান। উভয়পক্ষের গুলির লড়াইয়ের মাঝে পড়ে প্রাণ গিয়েছিল স্থানীয় এক গ্রামবাসীর। ঘটনাটি ঘটেছিল ছত্তিশগড়ে বিজাপুর জেলার কেশকুতুল ও চোলপাড়ার মধ্যবর্তী গভীর জঙ্গলে। ২৭ তারিখ রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ওই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিলেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। আর ২৮ তারিখ ভোরে লুকিয়ে থাকা মাওবাদীদের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয় তাদের। দীর্ঘক্ষণ লড়াই চলার পর শহিদ হন দুই সিআরপিএফ জওয়ান।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement