shono
Advertisement

আদানি-রাহুল ইস্যুতে দিল্লিতে এককাট্টা বিরোধীরা, কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ সাংসদদের

পালটা বিক্ষোভ বিজেপি সাংসদদেরও।
Posted: 04:51 PM Mar 27, 2023Updated: 04:52 PM Mar 27, 2023

নন্দিতা রায় ও সোমনাথ রায়: আদানি ইস্যু ও রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে ফের জোট বাঁধছে বিরোধীরা। সোমবারও অধিবেশনের শুরু থেকে দুই কক্ষেই সম্মিলিতভাবে বিক্ষোভ দেখান বিরোধী দলের সাংসদরা। পরে সংসদ চত্বরে কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ দেখান। সংসদ চত্বর থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিলও করেন। হাজির ছিলেন তৃণমূলের ২ সাংসদও।

Advertisement

সাংবাদিক সম্মেলনে করে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের দাবি, “আজ গণতন্ত্রের কালো দিন। প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের গলা টিপে খুন করেছেন। দেশের গণতন্ত্র বাঁচাতে একজোট হয়েছে বিরোধীরা। একটি দলের সাংসদও এখানে অনুপস্থিত নেই।” বিরোধীদের পালটা সংসদ চত্বরে ধরনা শুরু করেছে বিজেপির পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের সাংসদরা। তাঁদের দাবি, রাহুল গান্ধী অনগ্রসর শ্রেণিকে অপমান করেছেন।

[আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তরের কাজে ‘অসন্তুষ্ট’ মুখ্যমন্ত্রী, অপসারিত মন্ত্রী গোলাম রব্বানি]

এদিন সকাল থেকেই আদানি ও রাহুল গান্ধী ইস্যুতে উত্তাল হয় লোকসভা ও রাজ্যসভা। আদানি কাণ্ডে যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ে তদন্তের দাবি জানান তাঁরা। পাশাপাশি রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদও করেন তাঁরা। ১৮ রাজনৈতিক দলের সাংসদরা কালো পোশাক পরে হাজির হয়ে প্রতিবাদ দেখান। তাঁদের দাবি, এটা গণতন্ত্রের কালো দিন। এ প্রসঙ্গে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, “রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজের প্রতিবাদে সরব হওয়ার জন্য় বিরোধী দলের সাংসদদের ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রকে শেষ করছেন। প্রতিবাদে আমরা কালো পোশাক পরে প্রতিবাদ করছি।” তাঁর আরও অভিযোগ, “প্রথমে স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাগুলিকে শেষ করেছেন। এরপর যারা ভোটে জিতেছেন তাঁদের পিছনে ইডি-সিবিআই লেলিয়ে দিচ্ছে। তাঁকে ভয় দেখাচ্ছে।”

[আরও পড়ুন: সময়সীমা শেষ, পঞ্চায়েতের ৭৫ শতাংশ আসনে প্রার্থীই পাচ্ছে না বিজেপি!]

এদিকে বিকেল ৩টে থেকে সংসদ চত্বরে পালটা বিক্ষোভ শুরু করেন বিজেপির অনগ্রসর শ্রেণির সাংসদরা। তাঁদের দাবি, রাহুল গান্ধী পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের সকলকে অপমান করেছেন। তাঁর শাস্তি চাই।

 

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement