shono
Advertisement
Israel Gaza War

গাজা যুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন, রাষ্ট্রসংঘের তদন্ত কমিটির দায়িত্বে ওড়িশা হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি

ওড়িশা হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ছিলেন তিনি।
Published By: Anustup Roy BarmanPosted: 09:01 AM Nov 29, 2025Updated: 07:25 PM Nov 29, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইজরায়েল-গাজার মধ্যে সংঘর্ষ (Israel Gaza War) চলার সময় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। এমনই দাবি রাষ্ট্রসংঘের। সেই কারণেই এর তদন্তের জন্য মানবাধিকার পর্যবেক্ষক হিসাবে তিনজনকে বেছে নিল রাষ্ট্রসংঘ। সেই সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন এক ভারতীয়। তাঁর নাম এস মুরলীধর। ওড়িশা হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ছিলেন তিনি। একাধিক সাহসী রায়ের জন্য যথেষ্ট জনপ্রিয়। তাঁর নেতৃত্বেই রাষ্ট্রসংঘের তৈরি কমিটি ইজরায়েল ও 'অধিকৃত প্যালেস্তিনীয় অঞ্চল'-এ মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে তদন্ত করবে।

Advertisement

ইজরায়েল-গাজার উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশনের মানবাধিকার পর্যবেক্ষকদের কমিটির শীর্ষস্থানে একজন ভারতীয় বিচারপতির স্থান পাওয়া ভারতের জন্য যথেষ্ট গৌরবের। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইনের দ্বন্দ্ব নিয়ে সারা বিশ্ব যখন উদ্বিগ্ন তখন সেখানকার প্রকৃত পরিস্থিতি খুঁজে বের করে বিচারপতি মুরলীধর তদন্ত রিপোর্ট তৈরি করবেন, আর সেই রিপোর্ট বিশ্বের তাবড় ব্যক্তিত্বরা খুঁটিয়ে দেখবেন।

ওড়িশা হাই কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এস মুরলীধর

২০২৩ সালে অবসরগ্রহণ করেন বিচারপতি মুরলীধর। বর্তমানে তাঁর বয়স ৬৪ বছর। এর আগে রাষ্ট্রসংঘের ওই কমিটির শীর্ষস্থানে ছিলেন ব্রাজিলের আইন বিশেষজ্ঞ পাওলো সার্জিও পিনহেইরো। বিভিন্ন দেশের মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত বিষয় খতিয়ে দেখতে ২০২১ সালে রাষ্ট্রসংঘে এই কমিশন তৈরি হয়।

২০২৩ সালের অক্টোবরে ইজরায়েলের তেল আভিভে প্যালেস্তাইনের জঙ্গিগোষ্ঠী অতর্কিত হামলা চালিয়ে পণবন্দি করে বহু মানুষকে। এরপর থেকেই গত দু'বছর ধরে ইজরায়েলের সেনা ও হামাসের মধ্যে গাজাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ চলছিল। শেষ পর্যন্ত আমেরিকার হস্তক্ষেপে আপাতত দু'দেশের মধ্যে সংঘর্ষবিরতি চলছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • মানবাধিকার পর্যবেক্ষক হিসাবে তিনজনকে বেছে নিল রাষ্ট্রসংঘ।
  • সেই সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন এক ভারতীয়।
  • তাঁর নাম এস মুরলীধর।
Advertisement