shono
Advertisement

উর্দু ভাষা ও সাহিত্যে বিরাট অবদান, জ্ঞানপীঠ পাচ্ছেন গুলজার

এছাড়াও সংস্কৃত ভাষায় অবদানের জন্য জ্ঞানপীঠ পাচ্ছেন জগদ্গুরু রামভদ্রাচার্য। গুলজার এবং রামভদ্রাচার্যের সম্মানপ্রাপ্তির কথা জ্ঞানপীঠ কমিটির তরফে জানানো হয়েছে।
Posted: 05:30 PM Feb 17, 2024Updated: 06:10 PM Feb 17, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: উর্দু ভাষা ও সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ৫৮তম জ্ঞানপীঠ পুরস্কারের (Jnanpith Award) জন্য মনোনীত হলেন গুলজার (Gulzar)। ১৭ ফেব্রুয়ারি জ্ঞানপীঠ কমিটি থেকে এই খবর জানানো হয়েছে। গুলজার ছাড়াও দেশে সাহিত্য ক্ষেত্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার দেওয়া হবে সংস্কৃত ভাষার পণ্ডিত জগদ্গুরু রামভদ্রাচার্যকে (Jagadguru Rambhadracharya)।

Advertisement

১৯৩৪ সালের ১৮ আগস্ট জন্ম গুলজারের। হিন্দি ছবির সূত্রে গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে পরিচয় তাঁর। পাশাপাশি ‘ইজ্জত’, ‘মাসুম’, ‘মাচিসে’র মতো ছবির পরিচালকও তিনি। যদিও প্রাথমিকভাবে উর্দু ও পাঞ্জাবী ভাষার কবি। একাধিক কাব্যগ্রন্থের প্রণেতা। সব মিলিয়ে ‘মেরা কিছু সামান’, ‘এক আকেলা ইস শহর মে’, ‘বিড়ি জ্বালাইলে’র স্রষ্টা আক্ষরিক অর্থেই একজন জীবন্ত কিংবদন্তি।

 

[আরও পড়ুন: তিনদিন পর হাসপাতাল থেকে ছুটি সুকান্তর, জাতীয় অধিবেশনে যোগ দিতে দিল্লিতে দিলীপ-শমীক]

আটের দশকেই ‘মেরা কুছ সামান’ গানটি রচনার জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন গুলজার। সব মিলিয়ে পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০২ সালে উর্দু ভাষায় অবদানের জন্য সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার পান, ২০০৪ সালে পান পদ্মভূষণ, ২০১০-এ পান গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডও। ২০১৩ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত হন। বাকি ছিল জ্ঞানপীঠ, এবার সেই পুরস্কারও পেতে চলেছেন গুলজার।

 

[আরও পড়ুন: চলন্ত বাস থেকে পয়সার বৃষ্টি হাওড়ায়! কাড়াকাড়ি পথচলতি মানুষের]

এদিকে চিত্রকূটে তুলসি পীঠের প্রতিষ্ঠা করেন জগদ্গুরু রামভদ্রাচার্য। ধর্মপ্রাণ হিন্দুদের আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে পরিচিত তিনি। সংস্কৃত পণ্ডিত লেখক হিসেবেও প্রসিদ্ধ তিনি। ১০০-র বেশি বই লিখেছেন। এই দুজনকে ৫৮তম জ্ঞানপীঠ পুরস্কারের মনোনীত করা হয়েছে।   

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement