shono
Advertisement
DY Chandrachud

'বাবরি মসজিদ প্রতিষ্ঠাই মৌলিক অপবিত্রতা', ৬ বছর পর অযোধ্যা রায়ের ব্যাখ্যা দিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়

ঐতিহাসিক অযোধ্যায় মামলার ডিভিশন বেঞ্চের অংশ ছিলেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়।
Published By: Subhajit MandalPosted: 02:35 PM Sep 26, 2025Updated: 02:35 PM Sep 26, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ঐতিহাসিক অযোধ্যা মামলার রায় ফের চর্চায়। এবার ওই মামলার চূড়ান্ত রায়দানকারী ডিভিশন বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের মন্তব্যে বিতর্ক। চন্দ্রচূড়ের সাফ কথা, অযোধ্যার রায় নিয়ে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই। কারণ, বাবরি মসজিদের অস্তিত্বই 'মৌলিক অপবিত্রতার কাজ।'

Advertisement

২০১৯ সালের ৯ নভেম্বর অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছিল শীর্ষ আদালতের বেঞ্চ। সেই বেঞ্চের সদস্যরা হলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন বিচারপতি এস এ বোবদে, বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি অশোক ভূষণ এবং বিচারপতি এস এ নাজির। ৬ বছর আগে ৯ নভেম্বর শীর্ষ আদালতের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ রায়ের দীর্ঘ প্রতিলিপি পড়ে জানিয়েছিলেন, "অযোধ্যার বিতর্কিত জমি যাবে রাম জন্মভূমি ন্যাসের অধীনে। মসজিদ তৈরির জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে বিকল্প ৫ একর জমিও বরাদ্দ করা হয়েছিল। রাম জন্মভূমি ন্যাসের জমিতে ইতিমধ্যেই রাম মন্দির তৈরি হয়েছে। যদিও ওই রায় নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হয়েছে। সমালোচকদের একাংশের দাবি, স্রেফ সংখ্যাগুরুর ধর্মীয় আবেগকে গুরুত্ব দিতেই ওই রায়।

যদিও রায়ে ভুল কিছু দেখছেন না ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। এক সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বলছেন, বাবরি মসজিদের নির্মাণটাই একটা মৌলিক অসম্মানজনক কাজ। এটুকুর প্রমাণ তো আছেই যে বাবরি মসজিদের জায়গায় একটি হিন্দু উৎসভিত্তিক কাঠামো ছিল। এটা তো ইতিহাসের অংশ। তাই চোখ বুজে থাকা যায় না।" প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির সাফ কথা, "বাবরি মসজিদ নির্মাণ ছিল মৌলিক অসম্মানজনক কাজ। প্রত্নতাত্ত্বিক খননে তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।" বস্তুত রাম মন্দির রায় যে ভুল ছিল না, জোরালভাবে সেটাই দাবি করলেন চন্দ্রচূড়।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ঐতিহাসিক অযোধ্যা মামলার রায় ফের চর্চায়।
  • এবার ওই মামলার চূড়ান্ত রায়দানকারী ডিভিশন বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের মন্তব্যে বিতর্ক।
  • চন্দ্রচূড়ের সাফ কথা, অযোধ্যার রায় নিয়ে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই।
Advertisement