ধর্মতলায় আইএসএফ কর্মীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ। নওশাদ সিদ্দিকিকে গ্রেপ্তার ও পুলিশ হেফাজতের প্রতিবাদে উত্তাল ভাঙড়। মুক্তির দাবিতে পথে আইএসএফ সমর্থকরা। পুলিশি অনুমতি না মেলায় বাতিল আরাবুল ইসলামের ডাকা মিছিল । প্রতিমুহূর্তের আপডেট সংবাদ প্রতিদিন ডট ইনে।
বিকেল ৪.৩০: ধর্মতলার মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন নওশাদ সমর্থকরা। তাঁদের একমাত্র দাবি, বিধায়কের নিঃশর্ত মুক্তি।
বিকেল ৪.০০: মিছিল থেকে স্লোগান উঠল পুলিশমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, এদিনের মিছিলে পুলিশ অনুমতি দেয়নি। তবে শান্তিপূর্ণ এই মিছিলে বাধাও দেয়নি। একটা জায়গার পর যাতে মিছিল এগোতে না পারে, সেরকম ব্যবস্থা করা হয়েছে।
দুপুর ৩.৩৩: ধর্মতলায় পৌঁছল নাগরিক মঞ্চের মিছিল। প্রায় প্রত্যেকের হাতে প্ল্যাকার্ড। উঠেছে স্লোগান। রাস্তার দু’ধারে মোতায়েন প্রচুর পুলিশ। অশান্তির আশঙ্কা করে রানি রাসমনি অ্যাভিনিউতে বন্ধ যানচলাচল। এমনকী পথচারীদেরও যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলে খবর।
দুপুর ৩.০০: ‘গা জোয়ারি করলে ব্যবস্থা নেবে পুলিশ’, মিছিল প্রসঙ্গে মন্তব্য তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের।
[আরও পড়ুন: কাঁথি ধর্ষণ মামলা: বিচারপতি মান্থার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে তৃণমূলের ছাত্রনেতা]
দুপুর ২.০০: মিছিল রুখতে ধর্মতলায় প্রস্তুত পুলিশ বাহিনী। ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে রাস্তা।
দুপুর ১.৩০: নওশাদের গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে বিষ ভরা সিরিঞ্জ হাতে রাস্তায় এক সমর্থক। পুলিশ বাধা দিলে আত্মহত্যার হুমকি যুবকের।
সকাল ১২.৩০: পুলিশের অনুমতি মেলেনি। তা সত্ত্বেও নওশাদ সিদ্দিকির গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে মিছিলে ডাক নাগরিক মঞ্চ। মিছিলে শামিল হতে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিয়ালদহে জমায়েত করেন আইএসএফ সমর্থকরা। সেখান থেকে শান্তিপূর্ণ মিছিল করে ধর্মতলা যাচ্ছেন আইএসএফ সমর্থক, বাম নেতা ও অরাজনৈতিক ব্যক্তিরা। সকলের দাবি, ভাইজানের মুক্তি। মিছিলের পিছনে রয়েছে পুলিশ।
সকাল ১১.০০: ভাঙড়ের হাতিশালায় তৃণমূল-আইএসএফ কর্মীদের সংঘর্ষ। প্রতিবাদে বুধবার মিছিলের ডাক দিয়েছিলেন আরাবুল ইসলাম। কিন্তু মিলল না পুলিশের অনুমতি। এদিনের মিছিল বাতিল করলেন তৃণমূল নেতা।