shono
Advertisement
RG Kar Case Verdict

RG Kar Case Verdict - Sanjay Roy: 'বদনাম হয়ে গেলাম', সাজা শুনে বলল সঞ্জয়, অন্যরা জড়িত দাবি করেও নাম বলল না সিভিক

কে বা কারা এই কুকীার্তি করেছে বা কারা প্রমাণ লোপাট করেছে, তা নিয়ে সঞ্জয়ের মুখে কুলুপ আঁটা।
Published By: Paramita PaulPosted: 04:09 PM Jan 20, 2025Updated: 04:56 PM Jan 20, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: 'বদনাম হয়ে গেলাম'। আর জি কর কাণ্ডে (RG Kar Case) রায় ঘোষণার পর কাঠগড়ায় বিড়বিড় করতে দেখা গেল দোষী সাব্যস্ত হওয়া সঞ্জয় রায়কে (Sanjay Roy)। ফাঁসির বদলে, আমৃত্যু কারাদণ্ড হয়েছে  সিভিক ভলান্টিয়ারের। তা নিয়ে অবশ্য নির্লিপ্তই সে।

Advertisement

সোমবার দুপুর শিয়ালদহ আদালতে ২১০ নম্বর ঘরে বিচারক অনির্বাণ দাসের এজলাসে রায়দানের আগে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করতে দেখা গিয়েছিল সঞ্জয়কে। গত কয়েক দিনের মতোই এদিন সাজা ঘোষণার আগেও নিজেকে বারবার নির্দোষ বলে দাবি করতে থাকে সে। দাবি করে, সে খুন-ধর্ষণ কিছুই করেনি। ফাঁসানো হয়েছে। প্রমাণ লোপাট হয়েছে। কিন্তু কে বা কারা এই কুকীার্তি করেছে বা কারা প্রমাণ লোপাট করেছে, তা নিয়ে সঞ্জয়ের মুখে কুলুপ আঁটা। এদিনও কারও নাম উল্লেখ করেনি সে। 

গত শনিবার অভয়া কাণ্ডে সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করার পর থেকেই গোটা দেশের নজর ছিল শাস্তির দিকে। সোমবার সকাল থেকেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয় শিয়ালদহ কোর্ট চত্বর।  এদিন সঞ্জয়ের সঙ্গে কথা বলেন বিচারক অনির্বাণ দাস। কড়া সুরেই বললেন, “নিজেকে নির্দোষ দাবি করা ছাড়া অন্য কিছু বলুন।” কাঠগড়ায় কেঁদে ফেলে সঞ্জয়। বারবার বলেন, “আমি নির্দোষ, আমি কিছু করিনি।” সিবিআই জোর করে বয়ানে সই করিয়েছে বলেও দাবি করে সে। পালটা বিচারক বললেন, “চার্জ প্রমাণিত। আপনি জানেন কী করেছেন। সব প্রমাণ রয়েছে।” নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করলেও অন্য কারও নাম বলতে শোনা যায়নি তাকে। তবে রায় ঘোষণার পর কিছুটা নির্লিপ্তভাবে বিড়বিড় করতে শোনা গেল সঞ্জয়কে। বলল, "বদনাম হয়ে গেলাম।"

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • আর জি কর কাণ্ডে রায় ঘোষণার পর কাঠগড়ায় বিড়বিড় করতে দেখা গেল দোষী সাব্যস্ত হওয়া সঞ্জয় রায়কে।
  • ফাঁসির বদলে, আমৃত্যু কারাদণ্ড হয়েছে  সিভিক ভলান্টিয়ারের। তা নিয়ে অবশ্য নির্লিপ্তই সে।
  • শিয়ালদহ আদালতে ২১০ নম্বর ঘরে বিচারক অনির্বাণ দাসের এজলাসে রায়দানের আগে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কান্নাকাটি করতে দেখা গিয়েছিল সঞ্জয়কে।
Advertisement