সুব্রত বিশ্বাস: হাওড়া (Howrah Station) স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে কম। সেই কারণেই অতিরিক্ত দেরি করে চলছে ট্রেন। যার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ছে দক্ষিণ পূর্ব রেলের ট্রেনগুলোতে। দিঘা-হাওড়া লিঙ্ক ট্রেন বুধবার দু’ঘণ্টা দেরি করে আসে। সেই কারণে আপ ও ডাউনে কাণ্ডারী এক্সপ্রেস দু’টি ট্রেনই দু’ঘণ্টা দেরিতে চলে বুধবার।
ফলে মাঝরাতে হাওড়া এসে চরম অসুবিধার মধ্যে পড়েন যাত্রীরা। এনেকেই বাধ্য হয়ে রাত কাটান স্টেশনে। একই দিনে সাঁতরাগাছি-সেকেন্দ্রাবাদ স্পেশাল, শালিমার-এলটিটি মুম্বাই এক্সপ্রেস, বারবিল জনশতাব্দী, হাওড়া পুনে, এগমোর স্পেশাল, হাওড়া-সিএসএমটি মেল সবই দেরি করে ছাড়ে। এই সমস্যা ধারাবাহিকভাবে চলছে দক্ষিণ পূর্ব রেলের ট্রেন চলাচলে।
[আরও পড়ুন: বাংলার প্রথম ৩ দফার ভোটের প্রশংসা কমিশনের, চতুর্থ দফায় একই মডেলের ভাবনা]
দক্ষিণ পূর্ব রেল অবশ্য এই বিলম্বের কারন হিসেবে হাওড়ার প্ল্যাটফর্মের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম থাকার কথা বলেছে। ওই রেলের সিপিআরও আদিত্য চৌধুরি বলেন, "ট্রেনের তুলনায় প্ল্যাটফর্মের সংখ্যা কম। ফলে প্লাটফর্মের ট্রেন না ছেড়ে গেলে সেখানে অন্য ট্রেন প্লেস করা যায় না। আর এই কারণ একের পর এক ট্রেনের যে ধারাবাহিকতা থাকে তা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে তার কুপ্রভাব পড়ে এভাবেই। বিলম্বের তালিকায় একে একে চলে য়ায় ট্রেনগুলি।"