সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: নিজের নাম থাকলেও ২০০৩ সালের ভোটার লিস্টে নাম ছিল না স্ত্রীর। অভিযোগ, সেই নিয়ে দুশ্চিন্তায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হল কুলপির (Kulpi) হাইমাদ্রাসার শিক্ষকের। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান কুলপির বিধায়ক ও মথুরাপুরের সাংসদ। তাঁদের দাবি, এই মৃত্যুর নেপথ্যেও সেই এসআইআর (SIR in West Bengal) আতঙ্ক।
জানা গিয়েছে, মৃতের নাম শাহাবুদ্দিন পাইক। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি বিধানসভার ঢোলা থানায় কালিচরণপুর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। পেশায় হাইমাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন তিনি। স্ত্রী, চার ছেলে ও বাবা-মাকে নিয়ে থাকতেন ওই যুবক। দাবি, নিজের নাম থাকলেও ২০০৩ সালের ভোটার লিস্টে নাম ছিল না শাহাবুদ্দিনের স্ত্রীর। অভিযোগ, তা নিয়ে তিনি নাকি দুশ্চিন্তায় ভুগছিলেন। যদি মৃতের স্ত্রীর মায়ের নাম রয়েছে ২০০৩ সালের ভোটার লিস্টে। তাই সমস্যার কোনও কারণ নেই। এরপরই অসুস্থ হয়ে পড়েন শাহবুদ্দিন। ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার গভীররাতে মৃত্যু হয় তাঁর।
মৃত্যুর খবর পেয়েই কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার এবং মথুরাপুরের সাংসদ বাপি হালদার ছুটে যান শাহাবুদ্দিনের বাড়িতে। তাঁদের কথায়, এই মৃত্যুর দায় কেন্দ্রের। যদিও এই অভিযোগ মানতে নারাজ বিজেপি। তৃণমূল নোংরা রাজনীতি করছে বলেই দাবি পদ্মশিবিরের। প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়। রাজ্যে এসআরআই(SIR in West Bengal) শুরু হওয়ার পর একাধিক মৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। প্রতিক্ষেত্রে
