নিউজিল্যান্ড: ২৫১/৭ (মিচেল ৬৩, ব্রেসওয়েল ৫৩, কুলদীপ ৪০/২)
ভারত: ২৫৪/৬ (রোহিত ৭৬, শ্রেয়স ৪৮, ব্রেসওয়েল ২৮/২)
৪ উইকেটে জয়ী ভারত।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির চ্যাম্পিয়ন ভারত। ফাইনালে রোহিতরা নিউজিল্যান্ডকে হারালেন ৪ উইকেটে। রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের শেষে টিম ইন্ডিয়াকে জয় এনে দিলেন রাহুল-জাদেজারা। শেষ বলে চার মেরে টিম ইন্ডিয়ার মাথায় চ্যাম্পিয়নের শিরোপা তুলে দিলেন রবীন্দ্র জাদেজা। প্রথমে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড করে ২৫১ রান। দুটি করে উইকেট তোলেন কুলদীপ যাদব ও বরুণ চক্রবর্তী। ড্যারিল মিচেল করেন ৬৩ রান। ৫৩ রানে অপরাজিত থাকেন ব্রেসওয়েল। রান তাড়া করতে নেমে বিধ্বংসী শুরু করেন রোহিত শর্মা। তিনি করেন ৭৬ রান। কিন্তু পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত। রান পেলেন না বিরাট কোহলি। শ্রেয়স আইয়ার, অক্ষর প্যাটেলরা ভারতকে জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান। কেএল রাহুল অপরাজিত থাকেন ৩৪ রান। আর শেষে চার মেরে জয় নিশ্চিত করেন জাদেজা।
৪৯ ওভার চার মেরে ভারতকে চ্যাম্পিয়ন করলেন রবীন্দ্র জাদেজা।
৪৭.৩ ওভার আউট হার্দিক পাণ্ডিয়া। জয়ের জন্য এখনও দরকার ৯ রান।
৪৭ ওভার জয়ের জন্য আর দরকার মাত্র ১২ রান।
৪৬ ওভার মরুশহরে ঝড় তুলছেন রাহুল-হার্দিক। জয়ের জন্য আর দরকার মাত্র ২১ রান।
৪১.৩ ওভার ২০০ রানের গণ্ডি পেরোতেই আউট অক্ষর। ব্রেসওয়েলের বলে রুরকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন অক্ষর। ভারতের রান ২০৩। জয়ের জন্য এখনও দরকার ৪৯ রান।
৪০.৫ ওভার ২০০ রানের গণ্ডি পেরোল ভারত। ক্রিজে রয়েছে কেএল রাহুল ও অক্ষর প্যাটেল।
৩৮.৪ ওভার আগের ওভারে ক্যাচ মিসে 'জীবন' পেয়েও শিক্ষা হল না শ্রেয়স আইয়ারের। স্যান্টনারের বলে ক্যাচ তুলে ফিরলেন তিনি। করলেন ৪৮ রান। ভারতের রান ৪ উইকেট হারিয়ে ১৮৯। এখনও জয়ের জন্য দরকার ৬৮ রান।
৩৭ ওভার শ্রেয়স আইয়ারের সহজ ক্যাচ মিস করলেন জেমিসন। নতুন জীবন পেলেন ভারতীয় তারকা। তার আগের বলেই ১০৯ মিটারের ছক্কা হাঁকান শ্রেয়স।
৩২.৫ ওভার ১৫০ রানের গণ্ডি পেরোল ভারত। ব্যাট করছেন শ্রেয়স আইয়ার ও অক্ষর প্যাটেল। যদিও রানের গতি অনেকটাই কমে গিয়েছে।
২৬ ওভার থামল রোহিত শর্মার ইনিংস। ৭৬ রানে আউট হলেন ভারত অধিনায়ক। রাচীন রবীন্দ্রের বলে স্ট্যাম্প হয়ে ফিরলেন তিনি। ভারতের রান ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২। ক্রিজে রয়েছেন শ্রেয়স আইয়ার ও অক্ষর প্যাটেল।
১৯.১ ওভার ফাইনালের ২২ গজে নেমেই আউট কোহলি। ব্রেসওয়েলের ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ হয়ে রিভিউ নেন তিনি। তবে ফিল্ড আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকেই মান্যতা দিলেন থার্ড আম্পায়ার। ২ বলে ১ রান করেই প্যাভিলিয়নে বিরাট।
১৮.৪ ওভার ক্রিজে সেট ব্যাটার গিলকে ফেরালেন অধিনায়ক স্যান্টনার। গ্লেন ফিলিপসের দুরন্ত ক্যাচে ৫০ বলে ৩১ রান করে আউট গিল। ক্রিজে এলেন বিরাট কোহলি।
১৭ ওভার একশোর গণ্ডি পার ভারতের। হাফসেঞ্চুরি করে ফেলেছেন রোহিত। তাঁর রান ৬৮। অন্যদিকে গিল ব্যাট করছেন ২৭ রানে।
১০.১ ওভার হাফ সেঞ্চুরি রোহিত শর্মার। বিধ্বংসী ফর্মে পঞ্চাশ রানের গণ্ডি পার করলেন ভারত অধিনায়ক। মারলেন ৫টি চার ও ৩টি ছয়। হাফসেঞ্চুরিতে পৌঁছতে গিলেন মাত্র ৪১ বল। ভারতের রান ৬৪।
৭.২ ওভার ৫০ রানের গণ্ডি পার করল টিম ইন্ডিয়া। রোহিতের ব্যাটে ছক্কা দিয়ে হাফসেঞ্চুরিতে পৌঁছে গেল ভারত।
৬.২ ওভার শুভমানের ক্যাচ মিস করলেন ড্যারিল মিচেল। অন্যদিকে রোহিতের ঝড় অব্যাহত। ভারতের রান কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪০।
৩.২ ওভার আহত রোহিত শর্মা। মাঠেই শুশ্রূষা চলে তাঁর।
১ ওভার দুরন্ত শুরু ভারতের। প্রথম ওভারেই উঠল ৯ রান। যদিও নিউজিল্যান্ডের হয়ে ফিল্ডিং করতে নামলেন না কেন উইলিয়ামসন। জানা যাচ্ছে চোট পেয়েছেন তিনি। সেখানে ফিল্ডিং করছেন মার্ক চ্যাপম্যান।
শুরু ভারতের ইনিংস। ২৫২ রান তাড়া করতে নামলেন রোহিত-শুভমান।
৫০ ওভার আড়াইশোর গণ্ডি পার করল নিউজিল্যান্ড। শেষবেলায় লড়াকু হাফসেঞ্চুরি ব্রেসওয়েলের। ৬ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ড করে ২৫১ রান। শেষ ওভারে শামি দিলেন ১২ রান। ভারতের জন্য লক্ষ্য ২৫২। ড্যারিল মিচেল করেন ৬৩ রান, ব্রেসওয়েল অপরাজিত ৫৩ রানে। দুটি করে উইকেট বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদবের।
৪৯ ওভার রান আউট হয়ে ফিরলেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। ১০ বলে ৭ রান করেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের রান ৭ উইকেট হারিয়ে ২৩৯।
৪৮ ওভার এক ওভারে ১০ রান দিলেন শামি। ৬ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের রান ২২৭।
৪৫.৪ ওভার শামির বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন ড্যারিল মিচেল। ১০১ বলে ৬৩ রান করে ফেরেন কিউয়ি ব্যাটার। নিউজিল্যান্ডের রান ৬ উইকেট হারিয়ে ২১১।
৪২ ওভার ২০০ রানের গণ্ডি পার নিউজিল্যান্ডের।
৪১.৫ ওভার ৫০ রানে পৌঁছলেন ড্যারিল মিচেল। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড। ৫ উইকেট হারিয়ে তাদের রান ১৭৮।
৪০.২ ওভার রান আউটের সুযোগ হাতছাড়া। মিচেল ও ব্রেসওয়েলের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির ফলে রান আউট করার সুযোগ ছিল। কিন্তু জাদেজার থ্রো অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট।
৩৭.৫ ওভার ফের বরুণের ঘূর্ণি। এবার সোজা বোল্ড হয়ে ফিরলেন গ্লেন ফিলিপস। নিউজিল্যান্ডের রান ৫ উইকেট হারিয়ে ১৬৫।
৩৬ ওভার মিচেলের ক্যাচ মিস করলেন শুভমান গিল। এর আগে তাঁরই ক্যাচ মিস করেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
৩৪.৩ ওভার দেড়শো রানের গণ্ডি অতিক্রম করল নিউজিল্যান্ড। জাদেজা-অক্ষরদের স্পিন ঘূর্ণি সামলে ব্যাট করছেন গ্লেন ফিলিপস ও ড্যারিল মিচেল।
২৩.২ ওভার ফের ভারতের ঘূর্ণির কামাল। এবার রবীন্দ্র জাদেজার বলে এলবিডব্লু হয়ে ফিরলেন টম লাথাম। ৩০ বলে ১৪ রান করে ফেরেন তিনি। রিভিউ নিয়েও শেষরক্ষা হয়নি। ২৩.২ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের রান ১০৪।
১৭ ওভার শুরুতে ঝোড়ো ব্যাটিং করলেও পরপর তিন উইকেট হারিয়ে চাপে কিউয়িরা। ১৭ ওভারের শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৯০/৩।
১২.২ ওভার বিরাট সাফল্য ভারতের। কেন উইলিয়ামসনকে ফেরালেন কুলদীপ। নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৮১/৩।
১০.১ ওভার আউট রাচীন রবীন্দ্র। ফাইনালে নিজের স্পেলের প্রথম বলেই বিস্ফোরক কিউয়ি ওপেনারকে ফেরালেন কুলদীপ।
৭.৫ ওভার প্রথম ধাক্কা কিউয়ি শিবিরে। বরুণের বলে আউট হলেন ইয়ং। নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৫৭।
বেলা ৩:০৫ হাতে চোট পেয়ে মাঠের বাইরে গেলেন শামি। বরুণের বলে রাচীনের সহজ ক্যাচ ছাড়লেন শ্রেয়স আইয়ার।
৫ ওভার প্রথম পাঁচ ওভারে আগ্রাসী ব্যাটিং নিউজিল্যান্ডের। শামি-হার্দিকের বিরুদ্ধে ৩৭ রান তুলল কিউয়ি ওপেনিং জুটি।
বেলা ২:৩০ নিউজিল্যান্ডের হয়ে ওপেন করতে নামলেন উইল ইয়ং এবং রাচীন রবীন্দ্র। ভারতের বোলিং ওপেন করছেন মহম্মদ শামি। প্রথম ওভারে দুরন্ত বোলিং তারকা পেসারের। তবে ওভারের শেষ বলে বাউন্ডারি মারলেন ইয়ং। খাতা খুলল নিউজিল্যান্ড।
বেলা ২ টসে হার রোহিতের। প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিউজিল্যান্ডের। চোটের কারণে ফাইনাল থেকে ছিটকে গিয়েছেন কিউয়ি পেসার ম্যাট হেনরি। তাঁর পরিবর্তে অলরাউন্ডার নাথান স্মিথকে নেওয়া হয়েছে দলে। তবে ভারতীয় দলের প্রথম একাদশে কোনও পরিবর্তন নেই।
ভারতের প্রথম একাদশ: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়স আইয়ার, অক্ষর প্যাটেল, কে এল রাহুল, হার্দিক পাণ্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, মহম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব, বরুণ চক্রবর্তী।
নিউজিল্যান্ডের প্রথম একাদশ: উইল ইয়ং, রাচীন রবীন্দ্র, কেন উইলিয়ামসন, ড্যারিল মিচেল, টম ল্যাথাম, গ্লেন ফিলিপস, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), কাইল জেমিসন, নাথান স্মিথ, উইল ও'রুরকি।
বেলা ১:৪৫ ফাইনালের আগের দিন নাকি প্র্যাক্টিস করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন বিরাট কোহলি! এমন খবর ঘোরাফেরা করছিল নেটদুনিয়ায়। তবে ভারতীয় সমর্থকদের আশ্বস্ত করে ম্যাচের আগে ওয়ার্ম আপে নেমে পড়েছেন কিং কোহলি।
বেলা ১:৩০ ফাইনাল শুরু হতে বাকি মাত্র এক ঘণ্টা। ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড ম্যাচের আগে উত্তেজনায় ফুটছে দুবাই। এমনকি ভিনদেশ থেকেও ক্রিকেটপ্রেমীরা ভিড় জমিয়েছেন দুবাই ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। তেরঙ্গা হাতে ভারতের হয়ে গলা ফাটাচ্ছেন অনেকেই।
বেলা ১ গোটা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিজুড়ে দুবাইয়ের পিচে সাহায্য পেয়েছেন স্পিনাররা। ফাইনালেও সেরকমই ইঙ্গিত রয়েছে। ভারত-পাক ম্যাচে ব্যবহৃত পিচেই খেলা হবে ফাইনাল। প্রচুর ফাটল রয়েছে পিচে, ঘাস একেবারেই নেই। শুকনো পিচে খেলা হবে ফাইনাল। মাঠের আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন অস্ট্রেলিয়ার পল রেইফেল ও ইংল্যান্ডের রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ। ফোর্থ আম্পায়ার থাকবেন কুমার ধর্মসেনা ও ম্যাচ রেফারি রঞ্জন মাদুগালে।