shono
Advertisement
Nrisingha Prasad Bhaduri

মহাপ্রভুকে জানবে বিশ্ব, প্রকাশিত নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী রচিত 'চৈতন্যদেব'-এর ইংরেজি অনুবাদ

'চৈতন্যবেদ' বইটির ইংরাজি অনুবাদ করেছেন উপমন্যু মজুমদার।
Published By: Kishore GhoshPosted: 06:16 PM Sep 20, 2025Updated: 06:20 PM Sep 20, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চৈতন্যদেবের জীবনাদর্শ বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে প্রকাশিত হল বিশিষ্ট পুরাণবিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীর লেখা ‘চৈতন্যদেব’ গ্রন্থের ইংরাজি অনুবাদ। গত বুধবার সন্ধ্যায় পার্কস্ট্রিটের অক্সফোর্ড বুকস্টোরে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল বইটির।

Advertisement

নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীর 'চৈতন্যদেব' গ্রন্থটি প্রকাশ পেয়েছিল ২০১২ সালে। সেই বইয়ের জনপ্রিয়তাই ইংরাজি অনুবাদের চাহিদা তৈরি করেছে। ভক্তিবেদান্ত রিসার্চ সেন্টার এবং বুকপেকার্স পাবলিশিং হাউজ এন্ড লিটারারি এজেন্সির উদ্যোগে কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে চৈতন্যদেব গ্রন্থের ইংরাজি বইটির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেন প্রখ্যাত শিল্প ও সাহিত্য সমালোচক শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়। লেখক নৃসিংহপ্রসাদ বলেন, চৈতন্যদেবকে শুধুমাত্র টেলিভিশনের ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চেনা যাবে না, তাঁকে জানতে হবে তাঁর বৈপ্লবিক ধর্মচেতনার মধ্য দিয়ে। সেই কারণেই এ বইয়ের গুরুত্ব আজও অটুট।

গ্রন্থপ্রকাশ অনুষ্ঠানে লেখক এবং অন্যরা

গ্রন্থপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভক্তিবেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের অ্যাকাডেমিক ডিন ড. সুমন্ত রুদ্র। তিনি বলেন, চৈতন্যদেবের বাণী ও জীবনচেতনা আজকের সময়েও এক প্রাসঙ্গিক দিশা দেখায়। 'চৈতন্যবেদ' বইটির অনুবাদ করেছেন উপমন্যু মজুমদার।
প্রচ্ছদে গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা ছবি ব্যবহার নিয়ে মতামত ব্যক্ত করেন প্রচ্ছদশিল্পী অধ্যাপক পিনাকী দে।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটির মহানির্দেশক লেফটেন্যান্ট কর্নেল অনন্ত সিনহা, ওয়েস্ট বেঙ্গল স্বরোজগার কর্পোরেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তন্ময় ঘোষ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক কিংশুক চ্যাটার্জি, বুকপেকার্স পাবলিশার্সের কর্ণধার বসুন্ধরা ঘোষাল ও বিশিষ্ট বাচিক শিল্পী সুদীপ্তা মুখোপাধ্যায়।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীর 'চৈতন্যদেব' গ্রন্থটি প্রকাশ পেয়েছিল ২০১২ সালে।
  • চৈতন্যদেব গ্রন্থের ইংরাজি বইটির আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করেন প্রখ্যাত শিল্প ও সাহিত্য সমালোচক শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়।
Advertisement