shono
Advertisement

Breaking News

Dwarka

জলের নিচে লীন হয়েছিল কৃষ্ণ-কর্মভূমি, দ্বারকার সন্ধানে ডুব দিল ASI

লোকশ্রুতি অনুযায়ী, কৃষ্ণের দেহত্যাগ ও কলিযুগের সূচনায় সমুগর্ভে তলিয়ে যায় দ্বারকা।
Published By: Biswadip DeyPosted: 07:55 PM Feb 20, 2025Updated: 07:56 PM Feb 20, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দ্বারকা নগরী। ৪ হাজার বছরের পুরনো এক শহর। যা ছিল শ্রীকৃষ্ণের কর্মভূমি। লোকশ্রুতি তেমনই। সেই হারিয়ে যাওয়া শহরের খোঁজে নামল আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যরক্ষার দায়িত্বে থাকা সংস্থাটি একটি বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দল গঠন করেছে। উল্লেখ্য, এই প্রথম সেই দলে রয়েছেন মহিলা ডুবুরি-বিজ্ঞানীরা।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এদেশের জলের তলায় বহু সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য লুকিয়ে রয়েছে বলেই দাবি। সেই সব হারানো স্থান পর্যবেক্ষণ ও সুরক্ষা করাই লক্ষ্য এএসআইয়ের। সংস্থার 'আন্ডারওয়াটার আর্কিওলজি উইং' তথা ইউএডবলিউয়ের কাঁধে রয়েছে এই দায়িত্ব। এবার তারাই দ্বারকার ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারে নামছে। আসলে দ্বারকা বরাবরই ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিকদের কৌতূহল ও রহস্যের কেন্দ্রে অবস্থান করে। পুরাণে বর্ণিত সপ্তপুরীর অন্যতম দ্বারকা। লোকশ্রুতি অনুযায়ী, শ্রীকৃষ্ণের দেহাবসানের পরই সূচনা হয় কলিযুগের। আর তখনই দ্বারকা বিলীন হয়ে যায় সমুদ্রগর্ভে। ২০০৫ ও ২০০৭ সালে শেষবার দ্বারকা ও বেট দ্বারকা নামের একটি দ্বীপের কাছে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। তবে তারপর থেকে কিন্তু বন্ধ ছিল অনুসন্ধান। এবার ফের প্রায় দুই দশক পরে নতুন করে শুরু হচ্ছে তল্লাশি অভিযান। পাঁচজনের দলের নেতৃত্বে রয়েছেন এএসআইয়ের অতিরিক্ত ডিরেক্টর-জেনারেল অধ্যাপক অলোক ত্রিপাঠী। এই দলের মধ্যে তিনজন ডুবুরিই মহিলা।

২০২৪ সালে মোদি দ্বারকাধীশ মন্দিরে যান। জলের নিচে গিয়ে ধ্যান করতেও দেখা যায় তাঁকে। তখনই জানা যায়, 'লুপ্ত নগরীর' সন্ধানেই তাঁর ওই জলের নিচে ধ্যান। সেই সময় থেকেই নতুন করে দ্বারকার নাম আলোচনায় উঠে আসতে থাকে বেশি করে। এবার সেখানেই ডুবুরি নামাল এএসআই।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • দ্বারকা নগরী। ৪ হাজার বছরের পুরনো এক শহর। যা ছিল শ্রীকৃষ্ণের কর্মভূমি। লোকশ্রুতি তেমনই।
  • সেই হারিয়ে যাওয়া শহরের খোঁজে নামল আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া।
  • প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যরক্ষার দায়িত্বে থাকা সংস্থাটি একটি বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দল গঠন করেছে।
Advertisement