shono
Advertisement
Nicco Park

নিকো পার্কে যুবকের রহস্যমৃত্যু, কারণ জানতে বন্ধুবান্ধবদের জিজ্ঞাসাবাদ

জানা গিয়েছে, ওয়াটার পার্কে স্নান করার সময় আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
Published By: Sayani SenPosted: 04:28 PM Jul 16, 2025Updated: 06:26 PM Jul 16, 2025

দিশা আলম, বিধাননগর: নিকো পার্কে এক যুবকের রহস্যমৃত্যু। নিকো পার্ক কর্তৃপক্ষের দাবি, ওয়াটার পার্কে স্নান করার সময় আচমকা অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হয়েছে যুবকের। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যুবকের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে তাঁর বন্ধুবান্ধবদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

Advertisement

নিহত রাহুল দাস

জানা গিয়েছে, নিহত যুবক রাহুল দাস। উল্টোডাঙার মুরারিপুকুর এলাকায় আগে বসবাস করতেন তিনি। তবে বর্তমানে থাকেন বাগুইআটিতে। বুধবার বেলা ১১টা নাগাদ সাতজন বন্ধুবান্ধব মিলে নিকো পার্কে আসেন। ওয়াটার পার্কের নায়াগ্রা ফলসের নিচে স্নান করতে নামেন। সূত্রের খবর, পার্ক কর্তৃপক্ষ দেখে বন্ধুবান্ধবরা তাঁকে ধরে জল থেকে তুলে নিয়ে আসছে। তা দেখে পার্ক কর্তৃপক্ষের তরফে ওই যুবকের প্রাথমিক চিকিৎসার বন্দোবস্ত করে। তবে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার পর তাঁকে সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। চিকিৎসকরা জানান, মৃত্যু হয়েছে যুবকের।

খবর পেয়ে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ প্রথমে হাসপাতালে পৌঁছয়। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। নিকো পার্কে যায় বিশাল পুলিশবাহিনী। কীভাবে ওই যুবকের মৃত্যু হল, তা জানতে রাহুলের বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে কথা বলছেন তদন্তকারীরা। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, রাইড ভেঙে জলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে যুবকের। এই ঘটনার জেরে নিকো পার্কে আসা অন্যান্য পর্যটকদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এই ঘটনার ফলে আপাতত বন্ধ ওয়াটার পার্ক। বলে রাখা ভালো, এর আগে গত ২০১২ সালে জয়রাইড ভেঙে জখম হন কমপক্ষে ১৫ জন। সেই সময় নিকো পার্কের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সেই ঘটনার পর আবারও প্রশ্নের মুখে নিকো পার্ক কর্তৃপক্ষ।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • নিকো পার্কে এক যুবকের রহস্যমৃত্যু।
  • জানা গিয়েছে, ওয়াটার পার্কে স্নান করার সময় আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর।
  • যুবকের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে তাঁর বন্ধুবান্ধবদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
Advertisement