দেশের নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই দিনভর নানা অনুষ্ঠান এবং প্রার্থনার আয়োজন সংসদের সচিবালয়ের। কটাক্ষ বিরোধীদের
দুপুর ৩টে: এটা নতুন সংসদের উদ্বোধন নাকি মোদির রাজ্যাভিষেক? প্রশ্ন তুললেন রাহুল গান্ধী। প্রতিবাদ অন্য বিরোধীদেরও।
দুপুর ১টা ৪০: ১৪০ কোটি মানুষের সংকল্প এই সাংসদ, এর প্রতিটি খণ্ড গরিবের কল্যাণে সমর্পিত। জানালেন মোদি।
দুপুর ১টা ৩০: পরাধীনতার পর আমাদের দেশ বহু কিছু হারিয়ে আমরা নতুন যাত্রা শুরু করেছে। সেই যাত্রা বহু কঠিন রাস্তা পেরিয়া আজ আজাদি কা অমৃতকালে এসে পৌঁছেছে। এটা দেশকে নতুন দিশা দেখানোর অমৃতকাল। এটা অনন্ত স্বপ্নপূরণের আধার। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ১টা ১৬: দ্রুত বাড়বে লোকসভার আসনসংখ্যা, ইঙ্গিত প্রধানমন্ত্রীর। বললেন, আগামী দিনে লোকসভার আসন সংখ্যা বাড়লে সাংসদরা কোথায় বসবেন, সেটাও আমাদের দেখতে হবে।
দুপুর ১টা ১৫: এই সংসদ ভবনের প্রতিটি কোণে ‘এক ভারত-শ্রেষ্ঠ ভারতের’ দর্শনে অনুপ্রাণিত। লোকসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ১টা ১০: পরাধীনতার পর আমাদের দেশ বহু কিছু হারিয়ে আমরা নতুন যাত্রা শুরু করেছে। সেই যাত্রা বহু কঠিন রাস্তা পেরিয়া আজ আজাদি কা অমৃতকালে এসে পৌঁছেছে। এটা দেশকে নতুন দিশা দেখানোর অমৃতকাল। এটা অনন্ত স্বপ্নপূরণের আধার। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ১টা ৫: সংসদের এই ভবন ভারতের বিকাশে, বিশ্ববিকাশের আহ্বান করবে। ভারত এগোলে, বিশ্ব এগোয়। মত প্রধানমন্ত্রীর।
দুপুর ১টা ১ মিনিট: এই নতুন ভবন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্বপ্নপূরণের ভবন। আত্মনির্ভর ভারতের সূর্যোদয়ের প্রতীক এই সংসদ। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ১টা: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে এটা দেশবাসীকে দেওয়া উপহার। এটা শুধু একটা ভবন নয়। ১৪০ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্খার প্রতিবিম্ব। মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর।
দুপুর ১২টা ৫৫: দেশের উন্নয়নের ইতিহাসে কিছু কিছু তারিখ অমর হয়ে যায়। আজ ২৮ মে তেমনই একটা দিন। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
দুপুর ১২টা ৫০: গোটা দেশ আমাদের দেখছে। আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাব, মাত্র আড়াই বছরে এত বড় সংসদ তৈরি করে দেওয়ার জন্য। বললেন স্পিকার ওম বিড়লা।
দুপুর ১২টা ৪০: উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত রাষ্ট্রপতি। তাঁর বার্তা পড়ে শোনালেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ। উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়ের বার্তাও শোনালেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান।
দুপুর ১২টা ৩০: নতুন সংসদ চত্বরে শুরু দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান। জাতীয় সংগীতের পর ভাষণ রাজ্যসভার ডেপুটি স্পিকার হরিবংশের।
দুপুর ১২টা ১০: মোদি, মোদি স্লোগানের মাধ্যমে লোকসভায় প্রবেশ করলেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুক্ষণ পরই শুরু দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান।
সকাল ১১টা ৪৫: সংসদের উদ্বোধনের দিনই দিল্লিতে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হল। ভূমিকম্পের উৎস আফগানিস্তানে। তারই মৃদু প্রভাব রাজধানীতে।
সকাল ১০টা ৩০: ৯৭১ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি নতুন সংসদে মোট আসন সংখ্যা ১২২৪। সংসদ উদ্বোধনের মুহূর্ত প্রত্যেক ভারতীয়কে গর্বিত করবে, বলছে বিজেপি।
সকাল ১০টা: নতুন সংসদ ভবনকে কফিনের সঙ্গে তুলনা। বিতর্কে জড়াল লালুপ্রসাদ যাদবের দল আরজেডি (RJD)। ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলছে বিজেপি।
সকাল ৮টা ৪০: নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিরোধীদের অনুপস্থিতিতেই জাতির উদ্দেশে সমর্পিত নতুন সংসদ ভবন।
সকাল ৮টা ৩০: পবিত্র সেঙ্গলের হস্তান্তরের আগে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম মোদির। মাটিতে লুটিয়ে আশীর্বাদ নিলেন পুরোহিতদের।
সকাল ৮টা ১০: সেঙ্গল প্রতিষ্ঠার পর সংসদ চত্বরে শুরু হল সর্বধর্ম প্রার্থনা সভা। উপস্থিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্পিকার ওম বিড়লা-সহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা।
সকাল ৮টা ৫: নতুন সংসদ তৈরিতে কাজে করা শ্রমিকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী। এই সংসদ তৈরির কাজ করেছেন প্রায় ৬০ হাজার শ্রমিক। কর্মদিবস তৈরি হয়েছে ২৩ লক্ষ।
সকাল ৭টা ৫০: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির হাতে ‘সেঙ্গল’ তুলে দিলেন তামিলনাড়ুর মঠের অধিনামরা। সেই সেই সেঙ্গল সংসদে প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী। লোকসভার স্পিকারের আসনের পাশে প্রতিষ্ঠিত হবে এই পবিত্র রাজদণ্ড।
সকাল ৭টা ৩৩: পূজাপাঠের মাধ্যমে শুরু হল সংসদ উদ্বোধনের মূল অনুষ্ঠান। যজ্ঞ এবং পূজার পর সর্বধর্ম প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
সকাল ৭টা ৩০: সংসদ চত্বরে এলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে স্বাগত জানালেন স্পিকার ওম বিড়লা। প্রথমেই গান্ধী মূর্তিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য প্রধানমন্ত্রীর।
সকাল ৭টা ২০: দুপুর একটায় হবে সংসদের উদ্বোধন। আর কিছুক্ষণ বাদেই শুরু পুজো এবং যজ্ঞ। একটু পরই সংসদ চত্বরে আসবেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ৭টা: নতুন সংসদ ভবনের আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি দিল্লির কর্তব্য পথে। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা রাজধানী।