shono
Advertisement

নেতাজির জন্মজয়ন্তী: প্রধানমন্ত্রীর মুখে বাংলার একাধিক মনীষীর নাম

বাংলায় বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী।
Posted: 11:23 AM Jan 23, 2021Updated: 01:41 PM Jan 24, 2021

নেতাজির ১২৫তম জন্মদিবস। এই উপলক্ষে শহরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অংশ নিলেন দু’টি অনুষ্ঠানে। পদযাত্রায় অংশ নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সেই ঘটনার সমস্ত আপডেট:

Advertisement

বিকেল ৫.৩০: প্রতিবছর নেতাজির জন্মদিনটি পরাক্রম দিবস হিসেবেই পালন করা হবে। ঘোষণা মোদির।

বিকেল ৫.১৮: প্রধানন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এল বাংলার একাধিক মণীষীদের কথা। বাদ গেলেন না অনুকূল চন্দ্র, হরিচাঁদ ঠাকুরের নাম। 

বিকেল ৫.০৫: বক্তব্য রাখতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চে উঠতেই জয় শ্রীরাম ধ্বনি। ‘অপমানিত’ হয়ে বক্তব্য রাখলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বললেন, ‘ডেকে এনে এভাবে অপমানিত করা উচিত নয়।’ 

বিকেল ৫.০০: সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শেষে স্বাগতম বক্তব্য রাখলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ সিং যোশী।

বিকেল ৪.৪১: ভিক্টোরিয়ায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বিকেল ৪.২৯: ভিক্টোরিয়ায় রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সঙ্গী রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁরা ভিক্টোরিয়ার সংগ্রহশালা ঘুরে দেখেন।

বিকেল ৪.১৫: ভিক্টোরিয়ার পথে রওনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

দুপুর ৩.৫৫: ন্যাশনাল লাইব্রেরি পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী।

দুপুর ৩.৪৮: নেতাজি ভবন থেকে বেরিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী। এবার গন্তব্য ন্যাশনাল লাইব্রেরি। 

দুপুর ৩.৪০: নেতাজি ভবন ঘুরে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সঙ্গে রয়েছেন সুগত বসু। 

দুপুর ৩.৩২: নেতাজি ভবনে ঢুকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অভ্যর্থনা জানালেন সুগত বসু। বাড়িতে ঢুকলেন না চন্দ্র বসু। ১৫ মিনিট নেতাজি ভবনে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী।

দুপুর ৩.২৫: নেতাজি ভবন ঢুকতে দেওয়া হল না  বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়, স্বপন দাসগুপ্তদের। নেতাজির পরিবার চায় না কোনও রাজনৈতিক নেতা সেখান প্রবেশ করুন। তাই বাড়ির বাইরেই অপেক্ষা করছেন বিজেপি নেতারা।

দুপুর ৩.১৫: রেসকোর্সে পৌঁছল মোদির কপ্টার।

দুপুর ২.৫২: দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছল প্রধানমন্ত্রীর বিমান।

দুপুর ২.১৩: অসম থেকে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

দুপুর ২.০০: কলকাতাকেও দেশের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা হোক দাবি মমতার। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, কলকাতা-সহ তার শহরকে দেশের চার রাজধানী হিসেবে করুর কেন্দ্রীয় সরকার।

দুপুর ১.৪৯: রেড রোডে পৌঁছে বক্তব্য রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৩ জানুয়ারিকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হোক। সওয়াল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। 

দুপুর ১.৩১: রেড রোডে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদযাত্রা। 

দুপুর ১.০০: নেতাজির ১২৫ তম জন্মজয়ন্তীকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য দুর্গানগর স্পোটিং ক্লাবের মাঠে নবারুণ সংঘের উদ্যোগে বিভিন্ন রঙের গাঁদা ফুল দিয়ে ১২৫ ফুটের নেতাজির প্রতিকৃতি তৈরি করা হল। ১০ লক্ষের বেশি গাঁদা ফুল ব্যবহার করা হয়েছে।

দুপুর ১২.১৮: শ্যামবাজার থেকে শুরু হল পদযাত্রা। উত্তর কলকাতায় যানজটের আশঙ্কা। 

দুপুর ১২.১৫: শ্যামবাজারে পাঁচমাথা মোড়ে শঙ্খ বাজালেন তিনি।

দুপুর ১২.১৪: শ্যামবাজারে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বেলা ১১.৫০: রাজ্য কেন দেশনায়ক দিবস পালন করছেন, তার ব্যাখ্যা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, “পরাক্রম কোন দেশের ভাষা জানি না। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথমবার নেতাজিকে দেশনায়ক বলেছিলেন। তাই দিনটি দেশনায়ক দিবস হিসেবে পালন করছি।” 

বেলা ১১.৪৫: নেতাজি ভবনে বক্তব্য রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, “নেতাজি একটা আবেগ। পরাক্রমের অর্থ আমি বুঝি না। তবে উনি দেশের নায়ক ছিলেন।” প্রশ্ন তুললেন, ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিশন কেন তুলে দেওয়া হল? কেন বন্দরের নাম বদলে দেওয়া হল? 

বেলা ১১.৪০: সংসদে সুভাষচন্দ্র বসুর প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন লোকসভার স্পিকার ওম স্পিকার ওম বিড়লা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাগ-সহ বহু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। 

বেলা ১১.৩৭: নেতাজির ১২৫ তম জন্মদিবস উপলক্ষে বামেদের মিছিল। মহাজাতি সদন থেকে শুরু হয়। শেষ হয় সুবোধ মল্লিক স্কয়ারে। সেখানে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাম নেতৃত্ব। ছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু সিপিএম রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র ফরওয়ার্ড ব্লকের রাজ্য সম্পাদক নরেন চট্টোপাধ্যায় সহ বাম নেতৃত্ব।

বেলা ১১.৩০: এলগিন রোডে নেতাজির বাড়িতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বেলা ১১.২৫: প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচিতে নয়া সংযোজন। তিনি নেতাজি ভবনেও যাবেন।

বেলা ১১.২০: রাজারহাটে আজাদহিন্দ ফৌজের নামে স্মৃতিসৌধ তৈরির ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটারে শ্রদ্ধাও জানিয়েছেন তিনি। নেতাজির নামে তৈরি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, যার সম্পূর্ণ ব্যয়ভার রাজ্য সরকার বহন করছে। বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে রাজ্য সরকার।

বেলা ১১.১০: জন্মদিবসে সুভাষচন্দ্র বসুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

বেলা ১১.০০: ২৩ জানুয়ারিকে পরাক্রম দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে নেতাজির জন্মদিবসকে দেশনায়ক দিবস হিসেবে উদযাপন করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। বললেন, সমস্ত কিছুতে বিরোধিকা করা উচিৎ নয়। এটা যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর পরিপন্থী।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement