shono
Advertisement

ভোটে হিংসার অভিযোগ, প্রয়োজনে আদালতে যাওয়ার হুমকি বিজেপি রাজ্য সভাপতির

আসানসোলে দফায় দফায় গুলি চলার অভিযোগ।
Posted: 07:20 AM Feb 12, 2022Updated: 09:04 AM Feb 13, 2022

রাজ্যের চার পুরনিগম  – বিধাননগর, চন্দননগর, শিলিগুড়ি, আসানসোলে ভোট(WB Civic Polls 2022)। বিধাননগরের ৪১টি, চন্দননগরের ৩২টি, শিলিগুড়ির ৪৭টি এবং  আসানসোলের ১০৬টি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা নিজেদের কাউন্সিলর বেছে নিতে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ। সকাল ৭টা থেকে কড়া নিরাপত্তায় শুরু হয় ভোট। বিশেষ নজর বিধাননগর  (Bidhannagar)ও আসানসোলের (Asansol) দিকে।  চার পুরনিগম নির্বাচনের খুঁটিনাটি LIVE UPDATES: 

Advertisement

সন্ধে ৭.২০: করুণাময়ীতে পথ অবরোধ সিপিএমের।
সন্ধে ৭: বিধাননগরে পুননির্বাচনের দাবিতে মহকুমা শাসকের দপ্তরে ধরনায় বিজেপি।
সন্ধে ৬: “ভোট শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন”, চার পুরনিগমের ভোটারদের ধন্যবাদ জানালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
বিকেল ৫.৩৬:
“ভোটের নামে প্রহসন হয়েছে। এ ভোট গণতন্ত্রের সমাধি। কমিশনে নয়, প্রয়োজনে আদালতে যাব”,  চার পুরনিগমের ভোট নিয়ে রাজ্য সরকারকে হুঁশিয়ারি বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। 
বিকেল ৫.২৩: 
বিকেল ৫টা পর্যন্ত আসানসোলে ভোটের হার ৭১.৯৮ শতাংশ। বিধাননগরে ৭১.৩২ শতাংশ, চন্দননগরে ৭১.০৬ শতাংশ এবং শিলিগুড়িতে ৭৩.০৫ শতাংশ ভোট পড়েছে।
বিকেল ৪.২৬:
বিধাননগরের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে বুথে বহিরাগত প্রবেশের অভিযোগ সিপিএমের।
দুপুর ৩.৩২: দুপুর তিনটে পর্যন্ত চার পুরনিগমের ভোটের হার প্রায় ৬০ শতাংশ। আসানসোলে ৬২.০৪, বিধাননগরে ৫৯.৭, চন্দননগরে ৫৭.৮৫ এবং শিলিগুড়িতে ভোট পড়ল  ৬১. ৫১ শতাংশ।
দুপুর ৩.২৫: চন্দননগরের ২৭ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ। বিজেপির কর্মীদের বিক্ষোভ মহকুমা শাসকের কার্যালয়ের  সামনে।

দুপুর ২.৪৫: আসানসোলে ফের গুলিচালনার অভিযোগ। ২৭ নং  ওয়ার্ডের একটি বুথের বাইরে চলল গুলি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগে সরব বিজেপি। এই ওয়ার্ডেরই বিজেপি প্রার্থী জিতেন তিওয়ারির স্ত্রী চৈতালি।

দুপুর ২.২২: ভোটার তালিকায় নামই নেই! আসানসোলে ভোট দিতে পারলেন না বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। তাঁর অভিযোগ, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের গাফিলতিতে তাঁর নাম ওঠেনি তালিকায়। যদিও অনলাইনের ভোটার লিস্টে ছিল বিধায়কের নাম।

দুপুর ১.৫০: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অপরাধে জলপাইগুড়ি সাংসদ ডাঃ জয়ন্ত রায়ের বিরুদ্ধে নিউ জলপাইগুড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেন ৩৫ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী শম্পা নন্দীর নির্বাচনী এজেন্ট কৃষ্ণদেব অধিকারী।

দুপুর ১.৩৫: দুপুর একটা পর্যন্ত চার পুরনিগমে ভোটের হার প্রায় ৪৫ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে আসানসোলে – ৪৬.৬ শতাংশ, বিধাননগরে ৪৫.৫ শতাংশ, শিলিগুড়িতে ৪৫ শতাংশ ও চন্দননগরে ৪১.৭৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।  

দুপুর ১.৩০: আসানসোলের ৭৯ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএমের বুথক্যাম্প ভাঙচুর, অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তাঁদের অভিযোগ, জানান প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জন দুষ্কৃতীরা এসে তাঁদের বুথ ভাঙচুর করেন। 

দুপুর ১.১১: ভোট পরিস্থিতি দেখতে বেরিয়ে পুলিশের বাধার মুখে অগ্নিমিত্রা পল। জিটি রোডে তাঁর গাড়ি আটকানোর অভিযোগ। বুথ দখলের অভিযোগ পেয়ে বেরিয়েছিলেন বলে জানান বিধায়ক। পুলিশের পালটা দাবি, কমিশনের নির্দেশ অমান্য করে তিনি ওয়ার্ডের বাইরে বেরনোয় বাধা দেওয়া হয়েছে। 

দুপুর ১২.৫৪: নিজের ওয়ার্ডের বাইরে যেতে পারবেন না। নোটিস পাঠিয়ে আসানসোলের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলকে নির্দেশ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের। 

দুপুর ১২.৪৭: আসানসোল পুরনিগমের নির্বাচনে ভোট লুটের অভিযোগ তুলে সিপিএমের প্রতিবাদ। দুর্গাপুরের ফরিদপুরে জাতীয় সড়ক অবরোধ করলে সিপিএম কর্মী, সমর্থকরা।

দুপুর ১২.৪০: শিলিগুড়ির নেতাজি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোট দিলেন প্রাক্তন মেয়র তথা ৬ নং ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী অশোক ভট্টাচার্য। এই প্রথমবার স্ত্রীকে ছাড়া ভোট দিতে এসে আবেগাপ্লুত বর্ষীয়ান নেতা, কেঁদে ফেললেন।

দুপুর ১২.২৮: চার পুরনিগমের ভোটে বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবরে সতর্ক রাজ্য নির্বাচন কমিশন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অশান্তি বাড়তে থাকায় পুলিশকে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ। এর আগে ভোটে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলার রায়ে হাই কোর্ট জানিয়েছিল, অশান্তি হলে তার দায় কমিশনের। তাই এসব ঘটনায় ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

দুপুর ১২.১৪: অশান্তি থামছেই না আসানসোলে। জামুড়িয়ার শ্রীপুর হাইস্কুলে চলল গুলি। ১২ নং ওয়ার্ডের দুটি বুথ দখল করে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। তারা সকলেই তৃণমূল আশ্রিত বলে অভিযোগ জানালেন সিপিএম প্রার্থী। গুলিচালনার অভিযোগ অস্বীকার করেনি পুলিশ। আতঙ্কিত ভোটাররা। ভিডিও টুইট করে তৃণমূল প্রার্থীর মেয়ের পালটা অভিযোগ, সিপিএমই গুলি চালিয়েছে।  

দুপুর ১২.০৩: আসানসোলের ভোটে ঝরল রক্ত। ১৫ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী আদর্শ শর্মার মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ। বিজেপির অভিযোগ, বুথে ছাপ্পা ভোট দিতে সাহায্য করছিলেন তৃণমূল প্রার্থী শ্যাম সোরেন। আদর্শ শর্মা প্রতিবাদ করলে প্রায় ২০০ জন মিলে তাঁর উপর চড়াও হয়ে মারধর করেন বলে অভিযোগ। তাতেই মাথা ফেটে যায় আদর্শের। তাঁকে অপহরণ করা হতে পারে বলে আশঙ্কা। ঘটনার অভিযোগ পেয়ে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ।

বেলা ১১.৫৪: বিধাননগরের ৩১ নং ওয়ার্ডে অশান্তি। বিজেপি প্রার্থীকে হেনস্তার অভিযোগ তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে।

ছবি: পঙ্কজ বিশ্বাস।

বেলা ১১.৩২: বিধাননগরে বহিরাগত, ভুয়ো ভোটারদের প্রবেশ নিয়ে চিন্তিত কমিশন। নিউটাউন ও বেলেঘাটা কানেক্টর দিয়ে ঢুকছে তারা। পুলিশ কমিশনার ও বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত IPS জ্ঞানবন্ত সিংকে আরও কড়া নজরদারির নির্দেশ। 

বেলা ১১.১৮: বেলা ১১টা পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ভোট পড়ল আসানসোলে। গড়ে হার ৩০.৪২ শতাংশ। বিধাননগরে ভোট পড়ল ২৯.৮১ শতাংশ। শিলিগুড়িতে ভোটদানের হার ২৮.০৭ শতাংশ ও চন্দননগরে ভোটের হার ২৫.৬৯ শতাংশ। গড়ে ভোটের হার ২৯. ২৫ শতাংশ। 

বেলা ১১.১০: আসানসোলে ভোট দিলেন মন্ত্রী মলয় ঘটক।

বেলা ১১.০৩: শিলিগুড়ির ৪নং ওয়ার্ড এলাকার একটি বুথে প্রিসাইডিং অফিসার ছাড়াই ভোটদান চলছে  বলে অভিযোগ। 

সকাল ১০.৫০: বিধাননগরের ৩১ নং ওয়ার্ডে, সল্টলেকের একটি বুথের শৌচালয়ে ‘ভুয়ো ভোটার’। সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা দেখে চম্পট দিলেন।

সকাল ১০.৩৫: আসানসোলের বার্নপুরে সিপিএমের ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

সকাল ১০: বিধাননগরের ৩৭ নং ওয়ার্ডের দুই প্রার্থীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনায় কড়া নির্বাচন কমিশন। রিটার্নিং  অফিসারের রিপোর্ট তলব। 

সকাল ৯.৪৪: আসানসোলের ২৭ নং ওয়ার্ডে হামলার মুখে সস্ত্রীক জিতেন্দ্র তিওয়ারি। ‘গো ব্যাক’ স্লোগান উঠল তাঁকে ঘিরে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ।  পালটা তাঁর বিরুদ্ধে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ তুলে বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল।

সকাল ৯.৩৬: বিধাননগরের ৩৭ নং ওয়ার্ডে বিজেপি-তৃণমূল প্রার্থীদের মধ্য়ে বচসা, হাতাহাতি।  বুথে দাঁড়িয়েই বিধাননগরের পুলিশ কমিশনারকে ফোনে নালিশ জানালেন বিজেপি প্রার্থী।  

সকাল ৯.৩০: সকাল ৯টা পর্যন্ত চার পুরনিগমে ভোটের গড় হার প্রায় ১৩ শতাংশ। বেশি ভোট পড়ল বিধাননগর ও আসানসোলে। বিধাননগরে ১৩.৬৪ শতাংশ, আসানসোলে ভোট পড়ল ১৩.৫৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে চন্দননগরে – ১১.৮১ শতাংশ। 

সকাল ৯.১৮: চন্দনগর পুরনিগমের গোন্দলপাড়া ১৩২-১৩৩ নম্বর বুথে বিজেপি কর্মীদের হুমকির অভিযোগ। ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বৌবাজারের ৬২ নম্বর বুথে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

সকাল ৯.১৩: বিধাননগরের ৫ নং ওয়ার্ডে ভুয়ো ভোটারদের তাণ্ডব। বুথে ঢুকে অন্য়ের নামে ভোট দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। 

সকাল ৯.০৯: আসানসোলের ৭৯ নং ওয়ার্ডে বহিরাগতদের জমায়েতের অভিযোগ। এরা সকলেই ভুয়ো ভোটার বলে অভিযোগ। চেলিডাঙা হাই স্কুলে পুলিশের গাড়িতে ‘তৃণমূলের’ স্টিকার দেওয়া। বুথে তীব্র উত্তেজনা।

সকাল ৮.৫৭: শিলিগুড়ির ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের বহিষ্কৃত নেতা তথা নির্দল প্রার্থী বিকাশ সরকারের অনুগামীদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে বচসা। এলাকায় উত্তেজনা। ভোটদাতাদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করলেন নির্দল প্রার্থী।।পুলিশ গিয়ে এলাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

সকাল ৮.৪৬: আসানসোলের ২৭ নং ওয়ার্ডে জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে ঘিরে উত্তেজনা। বিজেপি প্রার্থীকে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ। ঘটনাস্থলে গেলে জিতেন্দ্র তিওয়ারিও পুলিশের বাধার মুখে পড়েন, ছড়ায় অশান্তি।

সকাল ৮.৩৮: শিলিগুড়ির জগদীশচন্দ্র বিদ্যাপীঠের বুথে অশান্তি। প্রকাশ্যেই বচসায় জড়ালেন তৃণমূল ও নির্দল প্রার্থী।

সকাল ৮.৩০: আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের বাড়ি, গাড়ি ঘিরে রাখার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তাঁর নিরাপত্তারক্ষী অর্থাৎ কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে চলাফেরায় বাধা দিচ্ছে পুলিশষ।  

সকাল ৮.১৮: শিলিগুড়ি পুরনিগমে ভোট দিলেন প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব। বললেন, ”গণতন্ত্রের উৎসব শান্তিপূর্ণভাবেই চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মেনে সবাইকো ভোটাধিকার প্রয়োগে সাহায্য করছে আমাদের কর্মীরা। শান্ত, সংযত হয়ে ভোটদাে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। নতুন, উন্নততর শিলিগুড়ি তৈরি হোক।” নিজের ওয়ার্ডের কন্ট্রোল রুম দিনভর ভোট পরিস্থিতির দিকে নজর রাখবেন, জানালেন গৌতম দেব।

সকাল ৮.১৫: বিধাননগর পুরনিগমের বাগুইআটি সংলগ্ন দশদ্রোণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জমায়েত, ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ। 

সকাল ৮.০৩: বিধাননগরের ২৬ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী সাধনা ঢালির বাড়িতে হামলার অভিযোগ বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। বাড়ির জানলার কাচ ভাঙা হয় বলে অভিযোগ। সাধনাদেবীর অভিযোগ, বাড়ির পিছনের দরজা দিয়ে ঢুকে হামলা চলে। 

সকাল ৮: আসানসোলের ৮৮,৮৯ নং ওয়ার্ডে বিজেপির এজেন্টদের বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। সরব বিজেপি বিধায়ক জিতেন্দ্র তিওয়ারির। 

সকাল ৭.৪৫: শিলিগুড়ির ২৪ নং ওয়ার্ডে অশান্তি। বহিরাগতরা ঢুকে ভোটারদের প্রভাবিত করছে বলে অভিযোগ নির্দল প্রার্থী বিকাশ সরকারের।

সকাল ৭.৩৪: সল্টলেকে দিনের শুরুতেই ভুয়ো ভোটারদের আনাগোনার অভিযোগ। তাড়া করে ভুয়ো ভোটারকে ধরলেন ৩১ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস জানা। 

সকাল ৭.২০: শিলিগুড়ির ৪৭ টি বুথে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে, দাবি প্রাক্তন মেয়র তথা ৬ নং ওয়ার্ডের সিপিএম প্রার্থী অশোক ভট্টাচার্যর।

সকাল ৭.১৫: বিধাননগরের ১৯ নং বুথে ইভিএম কন্ট্রোল ইউনিট বদলের অভিযোগ ঘিরে অশান্তি। 

সকাল ৭.০৫: চার পুরনিগমে শুরু ভোটগ্রহণ পর্ব। বুথগুলিতে কড়া নিরাপত্তা।
সকাল ৭:
কেষ্টপুরে সিপিএম প্রার্থী অলোক রায়কে হেনস্তার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আটঘড়ার বুথে উত্তেজনা। বুথে এজেন্ট বসা নিয়ে দুই প্রার্থীর বচসা। 

সকাল ৬.৫২: আসানসোলে ভোট শুরুর আগেই অশান্তি। বার্ণপুরে ‘বহিরাগত’দের প্রবেশের অভিযোগ তুলে বিজেপির বিক্ষোভ। আসানসোলের ২০ ও ২২ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী শুভাশিস দাস ও বিশ্বজিৎ মণ্ডলকে আটক করল পুলিশ। হীরাপুর থানা ঘেরাও বিজেপির। 

সকাল ৬.৪৮: শিলিগুড়ির ৪৭ টি ওয়ার্ডে ভোটে নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন আইডি, উত্তরবঙ্গ ডিপি সিং। 

সকাল ৬.৪৫: চার পুরনিগমের মধ্যে সবচেয়ে বড় আসানসোল। ১০৬ টি ওয়ার্ডের দায়িত্বে মোট ৩১৪২ পুলিশ। 

সকাল ৬.৪০: বিধাননগরের স্পর্শকাতর বুথগুলিতে রাজ্য পুলিশের কড়া নিরাপত্তা।  মোতায়েন EFR, STF, QRT। সল্টলেকের নিরাপত্তার দায়িত্বে আইজি, সিআইডি আনন্দ কুমার। গোটা বিধাননগরের বিশেষ দায়িত্বে এডিজি জ্ঞানবন্ত সিং। 

[আরও পড়ুন: দলের টানাপোড়েনের মাঝেই চর্চায় মমতা, টুইটারে ট্রেন্ডিংয়ে #SeshKathaDidiBolbe

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
toolbarHome ই পেপার toolbarup রাজধানী এক্সপ্রেস toolbarvideo ISL10 toolbarshorts রোববার