সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রবিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বৈঠক হতে চলেছে। এই বৈঠকের আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের মধ্যে বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। চিন সরকার ইঙ্গিত দিয়েছে বিশ্বের দুটি বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে একটি পারস্পরিক সমঝোতার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
চিনা পণ্যের উপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে আমেরিকা। পালটা বিরল খনিজ রপ্তানি বন্ধ করে চিন। এর পরেই আলোচনা শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা এই দুই দশের সংঘাত বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক দুর্বল করে দিতে পারে যেকোনও সময়ে।
চিনের তরফে জানানো হয়েছে, দুই দেশ একটি প্রাথমিক সমঝোতায় পৌঁছেছে। তাঁরা এই সম্পর্ককে আরও স্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে। পাশাপাশি ট্রাম্পও জানিয়েছেন, দ্রুত একটি চুক্তি হতে চলেছে। তিনি বলেন, "তারা একটি চুক্তি করতে চায় এবং আমরাও একটি চুক্তি করতে চাই।" ট্রাম্প ভবিষ্যতে চিন সফর সম্পর্কে নিজের পরিকল্পনা জানান।
কুয়ালালামপুরে আয়োজিত আসিয়ান সম্মেলনে এই ঘোষণা করা হয়। সেখানে আন্তর্জাতিক শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে নিজেকে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন ট্রাম্প। থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন তিনি নিজে।
