shono
Advertisement
Yuzvendra Chahal

দাম্পত্যে ইতি, চাহাল-ধনশ্রীর ডিভোর্সে সিলমোহর আদালতের

মুম্বইয়ের পারিবারিক আদালত সিলমোহর দিল চাহাল-ধনশ্রীর বিচ্ছেদে।
Published By: Anwesha AdhikaryPosted: 03:05 PM Mar 20, 2025Updated: 04:29 PM Mar 20, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চূড়ান্ত হল বিবাহবিচ্ছেদ। আদালতের নির্দেশে আলাদা হয়ে গেলেন যুজবেন্দ্র চাহাল এবং ধনশ্রী ভার্মা। বৃহস্পতিবার তারকা দম্পতির ডিভোর্সে সিলমোহর দিল মুম্বইয়ের পারিবারিক আদালত। যেহেতু আইপিএলে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন তারকা স্পিনার, তাই ৬ মাসের কুল-অফ পিরিয়ড বাদ দেওয়া হয়েছে ডিভোর্স প্রক্রিয়া থেকে। খোরপোশের দাবি নিয়েও একমত হয়েছে দুপক্ষ।

Advertisement

২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বিয়ে হয় দম্পতির। কিন্তু বনিবনা না হওয়ায় বিয়ের ১৮ মাস পর থেকেই আলাদা থাকা শুরু করেন তাঁরা। গত প্রায় আড়াই বছর আলাদাই থাকেন তাঁরা। শেষমেশ গত ৫ ফেব্রুয়ারি একসঙ্গে বান্দ্রার এক পরিবার আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন চাহাল এবং ধনশ্রী। হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী, বিচ্ছেদের আগে ৬ মাসের যে কুলিং অফ পিরিয়ড বাধ্যতামূলক। কিন্তু চাহাল-ধনশ্রী ততদিন অপেক্ষা করতেও রাজি ছিলেন না। কুলিং অফ পিরিয়ড বাতিল করে তাৎক্ষনিক বিবাহ বিচ্ছেদের অনুমতি চান তাঁরা।

চাহালের ব্যস্ততার কথা মাথায় রেখেই কুলিং অফ পিরিয়ড বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় বান্দ্রার পারিবারিক আদালত। বৃহস্পতিবার মুখোশে মুখ ঢেকে আদালতে হাজির হন চাহাল-ধনশ্রী। আদালত জানিয়ে দেয়, তারকা দম্পতির বিচ্ছেদ সম্পন্ন। খোরপোশ বাবদ ৪ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা চেয়েছেন ধনশ্রী। সেই টাকা দিতে চাহাল রাজি হয়ে গিয়েছেন। ইতিমধ্যেই ২ কোটি ৩৭ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা দিয়েছেন তারকা স্পিনার। ডিভোর্সে সিলমোহর পড়ার পরে বাকি টাকাও দিয়ে দেবেন বলে তিনি জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার আদালত থেকে বেরিয়ে চাহালের আইনজীবী নীতিন কুমার গুপ্তা জানান, "ডিভোর্সের আদেশ জারি করেছে কোর্ট। দুই তরফের পক্ষ থেকে পেশ করা যৌথ পিটিশনও গ্রহণ করেছে আদালত। এখন থেকে চাহাল এবং ধনশ্রী স্বামী-স্ত্রী নন।" সূত্রের খবর, আদালতের তরফে তাঁদের মধ্যে মধ্যস্থতার চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু তাতে একমত হয়নি কোনও পক্ষই।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বিয়ে হয় দম্পতির। কিন্তু বনিবনা না হওয়ায় বিয়ের ১৮ মাস পর থেকেই আলাদা থাকা শুরু করেন তাঁরা।
  • চাহালের ব্যস্ততার কথা মাথায় রেখেই কুলিং অফ পিরিয়ড বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় বান্দ্রার পারিবারিক আদালত।
  • আদালতের তরফে তাঁদের মধ্যে মধ্যস্থতার চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু তাতে একমত হয়নি কোনও পক্ষই।
Advertisement