সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: ইডি’র তলবে সাড়া। নির্ধারিত সময়ের আগে দিল্লিতে ইডি দপ্তরে পৌঁছলেন সিউড়ি থানার আইসি মহম্মদ আলি। একাধিক নথিপত্র হাতে নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের কাছে পৌঁছন তিনি।
কয়লা ও গরু – জোড়া পাচার মামলাতেই জড়িত তিনি। অনুব্রত মণ্ডল, সায়গল হোসেনের এই অবৈধ পাচার প্রক্রিয়ায় মোটা টাকার বিনিময়ে তিনি চুপ করে থাকতেন, এই অভিযোগ উঠেছে আলির বিরুদ্ধে। ইডি সূত্রে খবর, গত কয়েকমাসে অনুব্রত মণ্ডলের মামলা চালানোর খরচও জুগিয়েছিলেন আইসি মহম্মদ আলি।
[আরও পড়ুন: রাহুলের সাজা হওয়ার পরই ফিরল ৪৫ বছর পুরনো স্মৃতি, ঠাকুরমা ইন্দিরাও গিয়েছিলেন জেলে]
উল্লেখ্য, সপ্তাহখানেক আগে তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয়েছিল। তিনি হাজিরাও দিয়েছিলেন। পাশাপাশি, বৃহস্পতিবার আসানসোলের জেল সুপার কৃপাময় নন্দীকে তলব করেছিল ইডি। তাঁকে ৫ এপ্রিল দপ্তরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল যে সময় আসানসোল জেলে ছিলেন, সেই সময়ের কী কী ঘটেছিল, সেসব নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হতে পারে।