shono
Advertisement

নজরে ত্রিপুরা, বাসিন্দাদের কেরপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন মমতা

পাশের রাজ্যের ঐতিহ্যের সঙ্গে একাত্মতা দেখালেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
Posted: 12:29 PM Jul 31, 2021Updated: 12:29 PM Jul 31, 2021

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এবার ত্রিপুরাবাসীকে (Tripura) কেরপুজোর শুভেচ্ছা জানালেন এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মূলত ত্রিপুরার বিভিন্ন উপজাতির মানুষ এই পুজো করে থাকেন। প্রতিবছর এই সময় রাজ্য এবং রাজ্যবাসীর মঙ্গল কামনায় কেরপুজো করা হয়। যা কিনা ত্রিপুরার সংস্কৃতির অন্যতম অঙ্গ। কেরপুজো ত্রিপুরার আদিবাসীদের ঐতিহ্যেরও প্রতীক।

Advertisement

পাশের রাজ্যের এই ঐতিহ্যের সঙ্গে এবার একাত্মতা দেখালেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও (Mamata Banerjee)। শনিবার সকালে তিনি টুইট করে কেরপুজোর (Ker Pujo) শুভেচ্ছা জানালেন ত্রিপুরাবাসীকে। সেই সঙ্গে তাঁদের সুস্বাস্থ্যেরও কামনা করলেন। মমতার টুইট,”কেরপুজোর শুভক্ষণে ত্রিপুরাবাসীকে আমার অভ্যর্থনা। আমি সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।”

[আরও পড়ুন: এবার সুপ্রিম কোর্টে আদালত অবমাননার মামলা Narendra Modi এবং Amit Shah’র বিরুদ্ধে]

মুখ্যমন্ত্রীর এই টুইটে রাজনীতির কথা না থাকলেও, এর নেপথ্যে একেবারে যে রাজনীতির গন্ধ নেই, সেটা বলা যাচ্ছে না। আসলে এই মুহূর্তে ত্রিপুরায় তৃণমূলের (TMC) দিকে কিছুটা হাওয়া তৈরি হয়েছে। ত্রিপুরায় আই প্যাক টিমের সদস্যদের ‘আটকে রাখা ও পুলিশি জেরা’ সেই হাওয়ার গতি বাড়িয়েছে। দলের নেতানেত্রীদের সে রাজ্যে যাতায়াত বেড়েছে। বাড়ছে সংগঠনও। অন্য দল থেকে যোগদানের বহরও বাড়ছে। শুক্রবারই রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী-বিধায়ক-সহ ৭ নেতানেত্রী তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের হাতে ঘাসফুল পতাকা তুলে দেন মলয় ঘটক, ব্রাত্য বসু, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন এবং কাকলি ঘোষ দস্তিদাররা।

[আরও পড়ুন: সংসদ সচল করতে মরিয়া PM Modi, পেগাসাস জট কাটাতে বৈঠক মন্ত্রীদের সঙ্গে]

মলয় ঘটক টুইট করে লেখেন, “সচ্চে দিনের সন্ধানে সুবল ভৌমিক, প্রকাশ দাস, ইদ্রিস মিঞা, তপন দত্ত, পান্না দেব, প্রেমতোষ দেবনাথ ও বিকাশ দাস যোগ দেন তৃণমূলে। সকল নেতাদের আমরা স্বাগত জানাচ্ছি।” বাংলার ফলের পর থেকে ভিন দলের কর্মীরা তৃণমূলে এলেও এবার নেতাদের যোগদানে উজ্জীবিত ত্রিপুরা তৃণমূল। তাঁদের দাবি, বিরোধী শিবির থেকে ২০ জন নেতার যোগদানের কথা ছিল। কিন্তু কোভিডের কারণে জেলাশাসক অনুমতি দেননি। বিজেপি পাল্টা বক্তব্য, ওঁরা সকলেই কংগ্রেসের। তাদের দলের কেউ নেই। তৃণমূলের অবশ্য দাবি, তাঁরা কংগ্রেসে (Congress) ছিলেন। পরে কেউ কেউ বিজেপিতে (BJP) গিয়েছিলেন।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement