Advertisement
মন্দিরচূড়ায় 'রামরাজ্যে'র গেরুয়া নিশান, একমঞ্চে মোদি-যোগী-ভাগবত, ছবিতে অযোধ্যা অধ্যায়
সম্পন্ন হল রামমন্দির নির্মাণের কাজ।
রামমন্দির নির্মাণের কাজ শেষ। বিবাহ পঞ্চমীর পুণ্য তিথিতে ধ্বজারোহণের মাধ্যমে রামলালার ধর্মীয় আবাস উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবি: পিটিআই
গত বছর ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছিল অযোধ্যার রামমন্দিরে। তবে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়নি। প্রায় দু’বছর পর মন্দির নির্মাণ শেষ হয়েছে। অর্থাৎ এই মন্দির এবার পুরোপুরিভাবে রামলালার ধর্মীয় আবাসে রূপান্তরিত হবে। ছবি: পিটিআই
এই বিষয়টিকে দ্বিতীয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা বলেও অভিহিত করছেন পুরোহিতদের একাংশ। কারণ ধ্বজারোহণের পর মন্দিরে ৪৪টি দরজাই খুলে দেওয়া হবে ধর্মীয় আচারের জন্য। ছবি: পিটিআই
ধ্বজারোহণের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বিবাহ পঞ্চমী তিথিকে। এই দিনেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন রাম ও সীতা। এই দিনের অভিজিৎ মুহুরত পড়বে বেলা ১১টা ৫৮ মিনিট থেকে ১টা পর্যন্ত। ছবি: পিটিআই
মঙ্গলবার সকালে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে রামমন্দিরে উপস্থিত হন মোদি। একসঙ্গে রামলালার আরতি করেন দু’জনে। তারপর বেলা ১১টা ৫০ নাগাদ শুরু হয় ধ্বজারোহণ পর্ব। ছবি: পিটিআই
নিচ থেকে ধীরে ধীরে মন্দিরে সর্বোচ্চ চূড়া পর্যন্ত উঠে যায় ন্যায়ের ধ্বজা। গোটা প্রক্রিয়ার সময়ে আবেগঘন চোখে ধ্বজার দিকে তাকিয়ে ছিলেন মোদি। ধ্বজারোহণ পর্ব শেষ হতেই করজোড়ে নমস্কার করেন। ছবি: পিটিআই
২২ ফুট লম্বা, ১১ ফুট চওড়া এই পতাকায় রয়েছে তিনটি চিহ্ন। সূর্য, ওম চিহ্ন এবং কোবিদার গাছের চিহ্ন থাকবে। এই তিন চিহ্নকে মূলত ‘রামরাজ্যে’র প্রতীক হিসাবে ধরে নেওয়া হয়। ছবি: পিটিআই
সূর্যের মাধ্যমে ভগবান রামের সূর্যবংশী ঐতিহ্য, ওম চিহ্নের মাধ্যমে ভক্তি এবং কোবিদার গাছের মাধ্যমে প্রাচীন ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে এই ধ্বজায়। প্রায় তিন কিলো ওজন এই পতাকার। ছবি: পিটিআই
গত ২৫ দিন ধরে গুজরাটে তৈরি হয়েছে এই পতাকা। গেরুয়া কাপড়ের উপর সোনার সুতোর কারুকাজে পতাকা তৈরি হয়েছে। ৪২ ফুট উঁচু দণ্ডে এই পতাকা বাঁধা থাকবে। মন্দিরের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ থেকে উড়বে গেরুয়া ধ্বজা। ছবি: পিটিআই
Published By: Anwesha AdhikaryPosted: 02:06 PM Nov 25, 2025Updated: 02:06 PM Nov 25, 2025
Sangbad Pratidin News App
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
