সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বেআইনি লেনদেন মানেই নগদ টাকার লেনদেন। কেননা ডিজিটাল লেনদেন করা অর্থেই ধরা পড়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের পুলিশ আধিকারিক নন্দলাল সেটাকে পাত্তা দিতে চাননি। ফলপ্রসূ, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়ে গিয়েছে!
যোগীরাজ্যের হাতিগাওয়ান থানার ইন-চার্জের দায়িত্বে ছিলেন নন্দলাল। অভিযোগ, এক ব্যক্তির থেকে তিনি ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন। আর তা নিয়েছিলেন ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে। যদিও সেই টাকা জমা পড়েছিল তাঁর এক আত্মীয়ের অ্যাকাউন্টে। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। লেনদেনের স্ক্রিনশট শেষপর্যন্ত ভাইরাল হয়ে যেতেই অভিযুক্ত হিসেবে উঠে এল নন্দলালের নাম। সাম্প্রতিক অতীতে ডিজিটাল লেনদেন এক অন্য মাত্রা পেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ঘুষের এমন নয়া ছবি ঘিরে শুরু হয়েছে চর্চা।
এদিকে একই জেলার লীলাপুরেও দুই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় মেলায় দোকানদারদের থেকে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই তাঁদের বরখাস্ত করা হয়েছে। বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে পরমবীর সিং ও গৌরব যাদব নামের দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। পুলিশ আধিকারিক এস পি কুমার সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ''আমরা লীলাপুর থানায় দুই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে ঘুষের অভিযোগ পেয়েছি। রিপোর্টের উপরে ভিত্তি করে দুই কনস্টেবলকেই বরখাস্ত করা হয়েছে। এবং তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরুও করা হয়েছে।''
