shono
Advertisement
Rachana Banerjee

'পূর্ণম দ্রুত ঘরে ফিরুন', পাক সেনার হাতে 'বন্দি' জওয়ানের জন্য প্রার্থনা সাংসদ রচনার

ভারত-পাক সংঘাত পরিস্থিতি নিয়ে কী বললেন সাংসদ?
Published By: Tiyasha SarkarPosted: 07:44 PM May 13, 2025Updated: 07:44 PM May 13, 2025

সুমন করাতি, হুগলি: ২০ দিন পেরিয়েছ, কিন্তু এখনও বাড়ি ফেরেননি পাক সেনার হাতে 'বন্দি' পূর্ণম সাউ। তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশ্বাস দিয়েছেন দ্রুতই তিনি ফিরবেন। এসবের মাঝেই এবার পূর্ণমের দ্রুত ফেরার জন্য প্রার্থনা করলেন হুগলির তৃণমূল সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, "ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি উনি তাড়াতাড়ি ফিরুন, ভারতে শান্তি ফিরুক।"

Advertisement

মঙ্গলবার পাণ্ডুয়া গিয়েছিলেন হুগলির তারকা সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভারত-পাক অশান্তির আবহ নিয়ে মুখ খোলেন তিনি। বলেন, "আমরা কেউ যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তি চাই। পৃথিবী ভালো থাকুক। মানুষ ভালো থাকুক।" পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতে দখলে থাকার পক্ষে জোর সওয়াল করেন তিনি। তাঁকে প্রশ্ন করা হয় পাকিস্তানকে যোগ্য জবাব দেওয়া হয়েছে কি? সাংবাদিকদকে জবাবে রচনা বলেন, "হ্যাঁ নিশ্চয়ই। যেটা হয়েছে সেটা ঠিকই হয়েছে। এটাই করা উচিত ছিল। আগামী দিনে যা হবে সেটা নিশ্চয়ই ভালোই হবে।"

রিষড়ার বিএসএফ জওয়ান পূর্ণমকুমার সাউ এখনও পাকিস্তানের হাতে আটক। সেই বিষয়ে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন তাড়াতাড়ি ছাড়া পান। ভারতবর্ষে যেন শান্তি ফিরে আসে। আমরা কেউ-ই যুদ্ধ চাই না। আমরা চাই মানুষ ভালো থাকুক। সবাই শান্তিতে থাকুক। এই আশায় আছি যে তাঁকে যেন তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয়।" উল্লেখ্য, পহেলগাঁও হামলার পর সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়েছিল ভারতীয় সেনা। উধমপুরে তল্লাশির মাঝে ভুল করে পাক ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েছিলেন পূর্ণম। সেই থেকে তিনি পাক সেনার হাতে বন্দি বলেই খবর।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ২০ দিন পেরিয়েছ, কিন্তু এখনও বাড়ি ফেরেননি পাক সেনার হাতে 'বন্দি' পূর্ণম সাউ।
  • তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশ্বাস দিয়েছেন দ্রুতই তিনি ফিরবেন। এসবের মাঝেই এবার পূর্ণমের দ্রুত ফেরার জন্য প্রার্থনা করলেন হুগলির তৃণমূল সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • বললেন, "ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি উনি তাড়াতাড়ি ফিরুন, ভারতে শান্তি ফিরুক।"
Advertisement