দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনের পর প্রথম রথযাত্রা দিঘায়। সকাল থেকে সাজসাজ রব ছিল। প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে সূচনা হয় রথযাত্রার। সোনার ঝাড়ু দিয়ে রাস্তা পরিষ্কার তিনি। তারপর মাসির বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা। ৪টের পর মাসির বাড়ি পৌঁছন তিনি। আগামী সাতদিন এখানেই থাকবেন তিন ভাইবোন।
বিকেল ৪.২০: মাসির বাড়ি পৌঁছলেন বলরাম- সুভদ্রা-জগন্নাথ। আগামী সাতদিন এখানেই থাকবেন। এখানেই ভোগ দেওয়া হবে। তা বিতরণ করা হবে ভক্তদের মধ্যে। যা আসবে মূল মন্দির থেকে।
দুপুর ২.৩০: ব্যারিকেডের কাছে বাঁশে ছোঁয়ানো রয়েছে রথের রশি। রথযাত্রার সময় তা স্পর্শ করতে পারেন। ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়
দুপুর ২.২০: বিপুল জন সমাগমে রথের রশিতে টান দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিঘায় সূচনা হল রথযাত্রার।
দুপুর ২.০৭: রথযাত্রার সূচনায় একাধিক নিয়ম পালন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে রয়েছেন কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি রাধারমণ দাস-সহ অন্যান্যরা।
দুপুর ১.৪৫: মন্দিরের সামনে আরতিতে মুখ্যমন্ত্রী। ফাটালেন নারকেল।
ছবি: শুভ্ররূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১.৩০: রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের পথে মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর হাতেই সূচনা হবে রথযাত্রার।
বেলা ১২.৪০: এবছর ৬২৯ তম বর্ষে পদার্পণ করল মাহেশের রথযাত্রা। মার্টিন বার্ন কোম্পানীর তৈরি লোহার রথের বয়স ১৩৮ বছর। আগে ছিলো কাঠের রথ। বর্তমানে এই রথের দেখভাল করেন কলকাতা শ্যামবাজারের বসু পরিবার। রথযাত্রায় সেজে উঠেছে এই রথ।
বেলা ১২.০২: কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি রাধারমণ দাসের নেতৃত্বে দিঘায় হল ‘পাহান্ডি বিজয়’। রথে চড়বেন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রা।
বেলা ১২.০১: সকাল থেকেই ভক্তদের ঢল মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরে। চলছে পুজো।
ছবি: সুমন করাতি।
সকাল ১১.৫২: রানিগঞ্জের রাজপরিবারের ১৮৯ বছরের পিতলের রথের রশিতে টান দিলেন এলাকার মানুষ।
ছবি: শেখর চন্দ্র।
সকাল ১১.৫০: চন্দননগরে রথের রশিতে পড়ল টান।
সকাল ১১. ১৫: রথে বাঁধা হল পাট ও নারকেলের ছোবড়ায় তৈরি রশি।
ছবি: রঞ্জন মহাপাত্র।
সকাল ১০.৫৫: খোল করতাল বাজিয়ে জগন্নাথদেব নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রথের উদ্দেশে।
সকাল ১০.৪০: প্রথমে মন্দির থেকে বার করা হয় সুদর্শনকে। এরপর একে একে বলরাম ও সুভদ্রাকে মন্দির থেকে বার করা হয়। সুদর্শন, বলরাম ও সুভদ্রাকে নিয়ে যাওয়া হয় রথের উদ্দেশ্যে।
সকাল ১০.৩৫: দিঘায় শুরু বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি উপেক্ষা করে মন্দির ও রাস্তার ব্যারিকেডের ওপারে ভক্তদের ভিড়।
সকাল ১০.২০: পুজোর পর জগন্নাথদেব, বলরাম ও সুভদ্রাকে রথে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়। ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে রথ।
সকাল ১০.১০: সাধারণ মানুষদের পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক বিদেশি উপস্থিত দিঘায়। মন্দির প্রাঙ্গণে চলছে হরিনাম সংকীর্তন।
সকাল ১০.০৫: দিঘার মন্দিরে উপস্থিত রাজ্যের দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।
সকাল ৯.৩০: পুজো শেষে রথে বসানো হবে জগন্নাথ দেবকে।
দিঘার মন্দিরে চলছে পুজো। নিজস্ব চিত্র
সকাল ৯.২৫: নতুন পোশাক পরানো হয়েছে জগন্নাথদেব, বলরাম ও সুভদ্রাকে। শুরু হয়েছে পুজো।
সকাল ৯.২০: রথযাত্রা উপলক্ষে দিঘায় সাজো সাজো রব। সকাল থেকেই মন্দির প্রাঙ্গনে বিপুল ভক্ত সমাগম।
